জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব
জলবায়ু পরিবর্তন আমাদের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এবং মানব সমাজের উপর প্রভাব ফেলে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবী ক্রমশ উষ্ণ হচ্ছে, আবহাওয়া আরও চরম হচ্ছে এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলো প্রকৃতি, বন্যপ্রাণী, মানব বসতি এবং সমাজের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে।[৬] মানুষের কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ব্যাপক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যদি আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ না গ্রহণ করি, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। বিশেষজ্ঞরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে জলবায়ু সংকট হিসাবে বর্ণনা করেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশিষ্ট্য অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত হয়। পৃথিবীর সব অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সমান নয়। বিশেষভাবে, অধিকাংশ ভূমিভাগ মহাসাগরের তুলনায় দ্রুত উষ্ণ হয়েছে। উত্তর মেরুর অঞ্চলে (আর্কটিক) জলবায়ুর তাপমাত্রা অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় অনেক বেশি হারে বাড়ছে।[৭] মহাসাগরের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বহুমুখী প্রভাব। এর মধ্য রয়েছে মহাসাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, মহাসাগর উষ্ণ হওয়া এবং বরফের গলে যাওয়ার কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, মহাসাগরে স্তরীভবনের (stratification) বৃদ্ধি, আটলান্টিক মেরিডিওনাল ওভারটার্নিং সার্কুলেশন-সহ (AMOC) সামুদ্রিক স্রোতের দুর্বলতা সহ সামুদ্রিক স্রোতের পরিবর্তন।[৮]:১০ বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণের ফলে সমুদ্রের পানির অম্লীকরণ ঘটছে।[৯]
গত কয়েক দশক ধরে পৃথিবী দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। এই উষ্ণায়নের ফলে আমাদের পরিবেশ এবং জীবজগতের উপর ভয়াবহ প্রভাব পড়ছে।[১০]:৮১ তাপমাত্রা বৃদ্ধি মাটি শুষ্ক করে ফেলছে এবং দাবানলের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। এর ফলে ভূমির উর্বরতা কমে যাচ্ছে এবং খাদ্য উৎপাদন হুমকির মুখে পড়ছে।[১১]:৯ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রজাতির জীব বেঁচে থাকার জন্য শীতল অঞ্চলের দিকে পরিযায়ন করছে। স্থলভাগের অনেক প্রজাতি উঁচু অঞ্চলে চলে যাচ্ছে যেখানে তাপমাত্রা তুলনামূলক কম। সামুদ্রিক প্রাণীরা গভীর সমুদ্রে আশ্রয় নিচ্ছে যেখানে পানি ঠান্ডা।[১২] যদি বৈশ্বিক উষ্ণতা ২ °C (৩.৬ °F) বেড়ে যায়, প্রায় ১০% স্থলজ প্রজাতি মারাত্মকভাবে বিপন্ন হয়ে পড়বে।[১৩]:২৫৯
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে খাদ্য নিরাপত্তা এবং পরিষ্কার পানির উৎস হুমকির মুখে পড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তন মানুষের স্বাস্থ্যের উপরও গভীর প্রভাব ফেলছে। তাপমাত্রা জনিত সমস্যা (heat stress) সরাসরি স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে, আবার সংক্রামক ব্যাধির বিস্তারের মাধ্যমেও পরোক্ষভাবে ক্ষতি করতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তন সকলের উপর সমভাবে প্রভাব ফেলে না। কিছু অর্থনৈতিক খাত এবং কিছু দেশ অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি ঝুঁকির মুখে রয়েছে। যারা এই পরিস্থিতির জন্য মূলত দায়ী, অর্থাৎ ধনী শিল্পোন্নত দেশগুলো, তারাই সবচেয়ে বেশি কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত করেছে। তাদের কাছে পর্যাপ্ত সম্পদও রয়েছে। ফলে ক্ষতি মোকাবিলার জন্য তারা অন্যদের তুলনায় ভালো অবস্থানে আছে। এ কারণে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব তাদের ওপর সবচেয়ে কম পড়ে।[১৪] জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি, মৎস্য শিকার, বনজ সম্পদ, জ্বালানি, বীমা এবং পর্যটনসহ অনেক অর্থনৈতিক খাতকে প্রভাবিত করে। দরিদ্র, নারী, শিশু এবং আদিবাসী সম্প্রদায়ের মতো কিছু জনগোষ্ঠী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশেষভাবে ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।[১৫]:৭৯৬[১৬]:৩৭৩–৩৭৬ এছাড়াও, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মানুষ নিজ বাসস্থান ত্যাগে বাধ্য হতে পারে এবং জনগণের অভিবাসনের ধারা বদলে যেতে পারে।[১৭]
তাপমাত্রায় পরিবর্তন
[সম্পাদনা]বৈশ্বিক উষ্ণায়ন আমাদের গ্রহের জন্য একটি ক্রমবর্ধমান হুমকি। এটি ইতিমধ্যেই পৃথিবীর জলবায়ু ব্যবস্থার সকল স্তরে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলছে।[১৯] ভূপৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ১.১ °C (২.০ °F) বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বিজ্ঞানীরা ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিচ্ছেন।[২০][২১] উদ্বেগজনকভাবে, এই পরিবর্তনগুলি পৃথিবী জুড়ে সমানভাবে বিতরণ করা হয় না। অধিকাংশ ভূমি অঞ্চল মহাসাগরীয় অঞ্চলের তুলনায় দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে। উত্তর মেরুর অঞ্চল (সুমেরু অঞ্চল) বাকি অঞ্চলগুলোর তুলনায় দ্রুততম হারে উষ্ণ হচ্ছে।[২২] এছাড়াও, রাতের তাপমাত্রা দিনের তাপমাত্রার তুলনায় দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।[২৩] ভবিষ্যতে পৃথিবীর তাপমাত্রা কতটা বৃদ্ধি পাবে তা নির্ভর করবে আমরা গ্রহকে রক্ষা করার জন্য কতটা পদক্ষেপ গ্রহণ করি তার উপর। এই উষ্ণায়নের প্রভাব প্রকৃতি এবং মানুষের উপর বিরাট হবে।[২৪]:৭৮৭
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অনুমান করার জন্য বিজ্ঞানীরা নানা পদ্ধতি ব্যবহার করেন। একটি উপায় হচ্ছে অতীতের প্রাকৃতিক জলবায়ু পরিবর্তন সন্ধান করা।[২৫] অতীতে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তন বোঝার জন্য বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন উৎসের সাহায্য নেন যেমনঃ গাছের বর্ষ বলয়, বরফের স্তর, প্রবাল এবং সমুদ্র ও হ্রদের পলি।[২৬] এই সমস্ত অধ্যয়ন থেকে বোঝা যায় যে সাম্প্রতিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি গত ২০০০ বছরের যেকোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি।[২৭] এই ২১তম শতাব্দীর শেষের দিকে তাপমাত্রা এমন একটি পর্যায়ে বৃদ্ধি পেতে পারে যা সর্বশেষ ৩০ লক্ষ বছর আগে মধ্য-প্লাইওসিন যুগে দেখা গিয়েছিল।[২৮]:৩২২ ওই সময়, বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা শিল্প-পূর্ব সময়ের তুলনায় প্রায় ২–৪ °C (৩.৬–৭.২ °F) উষ্ণ ছিল। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা আজকের তুলনায় ২৫ মিটার (৮২ ফু) পর্যন্ত বেশি ছিল।[২৯]:৩২৩ বর্তমানে পৃথিবীর তাপমাত্রা এবং CO
২-এর মাত্রায় যে ক্রমবর্ধমান রূপ লক্ষ্য করা যায়, তার বেগ তীব্র। পৃথিবীর ইতিহাসে সংঘটিত কোনো ভূতাত্ত্বিক ঘটনাই বর্তমান হারের কাছাকাছি যেতে পারে না।[৩০]:৫৪
পৃথিবীর উষ্ণতার মাত্রা নির্ভর করছে মানুষের সৃষ্ট গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের উপর এবং জলবায়ু এইসব গ্যাসের প্রতি কতটা সংবেদনশীল তার উপর।[৩১] একবিংশ শতাব্দীতে যত বেশি কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO
২) নির্গত হবে, ২১০০ সালের মধ্যে পৃথিবী ততটাই উষ্ণ হয়ে উঠবে। গ্রিনহাউস গ্যাসের ঘনত্ব দ্বিগুণ হলে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা প্রায় ২.৫–৪ °C (৪.৫–৭.২ °F) বেড়ে যাবে।[৩২] যদি CO
২-এর নির্গমন হঠাৎ থেমে যায় এবং কোন নেগেটিভ এমিশন টেকনোলজির (NETs) ব্যবহার না করা হয়, তাহলে কী হবে? পৃথিবীর জলবায়ু শিল্পযুগের পূর্বাবস্থাায় ফিরে যেতে শুরু করবে না। তাপমাত্রা আরও কয়েক শতাব্দী ধরে একই উচ্চ স্তরে বজায় থাকবে। প্রায় এক হাজার বছর পরে, মানব-নিঃসৃত CO
২-এর ২০% থেকে ৩০% বায়ুমণ্ডলে থেকে যেত। কারণ, ততদিনেও সমুদ্র ও ভূমি তা সম্পূর্ণ শোষণ করে নিতে পারবে না। এই ঘটনা নির্গমন বন্ধ হওয়ার অনেক পরেও এক উষ্ণতর জলবায়ুর অবস্থা বজায় রাখবে।[৩৩]
বর্তমান জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন নীতিনিমালা বহাল থাকলেও ২১০০ সালের মধ্যে গড় তাপমাত্রা শিল্প-পূর্ব স্তরের তুলনায় প্রায় ২.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস (২.০–৩.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বাড়বে। যদি সরকারগুলো তাদের বিনা শর্তে দেওয়া অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি পূরন করে, তাহলে তাপমাত্রা বেড়ে ২.৪ °C (৪.৩ °F) হবে। যেসব দেশ নেট-জিরো কার্বন নির্গমন (net-zero carbon emission) অর্জনের লক্ষ্য নিয়েছে বা সে ব্যাপারে বিবেচনা করছে, সেই দেশগুলো যদি তাদের সেই লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারে, তাহলে তাপমাত্রা প্রায় ১.৮ °C (৩.২ °F) বাড়বে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনা, তাদের প্রতিশ্রুতি এবং বাস্তবে গৃহীত পদক্ষেপের মধ্যে বড় ধরনের একটা বৈষম্য রয়ছে।[৩৪]
আবহাওয়া
[সম্পাদনা]নিম্ন ও মধ্য বায়ুমণ্ডল, যেখানে প্রায় অধিকাংশ আবহাওয়ার ঘটনাগুলো পরিলক্ষিত হয়, সেই অংশ গ্রিনহাউস প্রভাবের কারণে উত্তপ্ত হচ্ছে।[৩৫] তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাষ্পীভবন এবং বায়ুমণ্ডলের আর্দ্রতা বৃদ্ধি পায়।[৩৬] জলীয়বাষ্প একটি গ্রিনহাউস গ্যাস, তাই এই প্রক্রিয়াটি একটি স্ব-পরিবর্ধক প্রতিক্রিয়া (self-reinforcing feedback)।[৩৭]
ফলস্বরূপ, অতিরিক্ত জলীয়বাষ্প ঝঠাৎ পরিণত হয় ঝড়ে। সেই কারণে ঝড় গুলো তীব্রতর, বিশালতর এবং সম্ভাব্য দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। এর ফলে, বৃষ্টিপাত ও তুষারপাত আরও ঘনীভূত হয় এবং বন্যার ঝুঁকি বাড়ে। অতিরিক্ত শুষ্কতা প্রাকৃতিক খরা কে আরও চরম করে তোলে। এর ফলে তাপপ্রবাহ ও দাবানলের ঝুঁকিও বাড়ে।[৩৮] বিজ্ঞানীরা সাম্প্রতিক জলবায়ু প্রবণতার কারণ হিসাবে মানুষের কার্যকলাপকে চিহ্নিত করেছেন। এখন তারা চরম আবহাওয়াগত ঘটনায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অনুমান করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে তারা এ প্রক্রিয়াকে চরম ঘটনা দায় (extreme event attribution) বলে আখ্যায়িত করেন । সেরকম গবেষণা ঐতিহাসিক তথ্য পরীক্ষার মাধ্যমে কোন একটি নির্দিষ্ট তাপপ্রবাহ বা তীব্র ঘটনা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আরও প্রবল হয়েছিল কিনা তা নিশ্চিত করতে পারে।[৩৯] তাছাড়াও, বিশ্বের বহু অঞ্চলে ঋতুর পরিবর্তন ও দীর্ঘস্থায়িত্ব অদলবদলের প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে।[৪০][৪১][৪২][৪৩][৪৪] এর ফলে ভারী বৃষ্টিপাত এবং তাপপ্রবাহের মতো চরম আবহাওয়াগত ঘটনার সময়ও ঋতুর এই অদলবদল গভীর প্রভাব বিস্তার করছে।
তাপপ্রবাহ ও চরম তাপমাত্রা
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ১৯৫০ এর দশক থেকে বিশ্বের প্রায় সমস্ত অঞ্চলে স্থলভাগের ওপর তাপপ্রবাহ আরও ঘন ঘন এবং তীব্র আকার ধারণ করেছে। তাপপ্রবাহ এবং খরা একই সাথে ঘটছে।[৪৮] মহাসাগরীয় তাপপ্রবাহ ১৯৮০ সালের তুলনায় দুগণ বেশি ঘটছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ভীষণ গরমের দিনের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে এবং খুব ঠান্ডা দিনগুলো কমে আসবে।[৪৯]:৭ শৈত্য প্রবাহ কম লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই নিটওয়েভ অর্থাৎ তাপপ্রবাহের তীব্রতাকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের সাথে যুক্ত করতে পারেন। মানুষের প্রভাবে ছাড়া অনেক চরম ঘটনা জলবায়ু ব্যবস্থায় অসম্ভব ছিল। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন শুরু হওয়ার আগে যে তাপপ্রবাহ প্রতি দশ বছরে একবার ঘটত সেটিই এখন গড়ে ২.৮ বার ঘটছে । আরও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে তাপপ্রবাহ ঘন ঘন আকার ধারণ করবে। বৈশ্বিক উষ্ণতা যদি ২ °C (৩.৬ °F) পৌৗছায়, তাহলে ১০ বছরে একটিবার যে চরম ঘটনা ঘটতো চলতিশ বছরে একবার ঘটা স্বাভাবিক হয়ে পড়বে।[৫০]
তাপ-জনিত চাপ (Heat stress) তপমাত্রার সঙ্গে যুক্ত, সঙ্গে আর্দ্রতা বাড়লে এটি আরও বেড়ে যায়। তপমাত্রা এবং আর্দ্রতা দুটোই ওয়েট-বাল্ব (Wet-bulb) তাপমাত্রায় পরিমাপ করা হয়। মানুষ ৩৫ °সে (৯৫ °ফা) এর বেশি ওয়েট-বাল্ব তাপমাত্রায় নিজেকে খাপ খায়াতে পারে না। এ রকম অতিরিক্ত তাপজনিত চাপে মানুষ মৃত্যুমুখী হয়ে পড়তে পারে। বৈশ্বিক উষ্ণতাকে যদি ১.৫ অথবা ২ °C (২.৭ অথবা ৩.৬ °F)-এর নীচে রাখা য়ায তাহলে ক্রান্তীয় অঞ্চলের অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই মারাত্মক তাপ ও আর্দ্রতা প্রতিরোধ সম্ভব হবে। তবুও, নেতিবাচক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব থাকবে।[৫১][৫২]
আর এটির প্রমাণ পাওয়া গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মেরু ঘূর্ণি (polar vortex) দুর্বল হওয়ার ফলে জেট স্ট্রিম (jet stream) ক্রমশ তীব্রতর রূপ নিচ্ছে।[৫৩] একারণে ইউরেশিয়া ও উত্তর আমেরিকার কিছু অংশে একাধারে তুষারাবৃষ্টি ও খুব বেশি ঠান্ডা শীত[৫৪] এবং সুমেরু অঞ্চলে হঠাৎ খুব গরম আবহাওয়ার দেখা মিলছে।[৫৫][৫৬][৫৭]
বৃষ্টিপাত
[সম্পাদনা]বর্ধিত উষ্ণতা বিশ্বব্যাপী গড় বারিপাত বৃদ্ধি করছে। যখন জলীয়বাষ্প মেঘের মধ্যে ঘনীভূত হয়, তখন বারিপাত (বৃষ্টি ও তুষারপাত সহ) ঘটে।[৫৮]:১০৫৭ তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বাষ্পীভবন এবং ভূপৃষ্ঠের শুষ্কতা বৃদ্ধি পায়। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ু আরও বেশি পরিমাণে পানি ধারণ করতে পারে। প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে বায়ু ৭% বেশি জলীয়বাষ্প ধারণ করতে পারে।[৫৯]:১০৫৭ বিজ্ঞানীরা বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, তীব্রতা, ঘনত্ব এবং ধরনের পরিবর্তন লক্ষ্য করেছেন।[৬০] জলবায়ু পরিবর্তনের সামগ্রিক প্রভাব হলো দীর্ঘ শুষ্ক ও উষ্ণকালের মাঝে মাঝে তীব্র বৃষ্টিপাত।[৬১]:১৫১, ১৫৪
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে শুষ্ক ও আর্দ্র মৌসুমের বৃষ্টিপাতের পরিমাণের পার্থক্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। উত্তর উচ্চ অক্ষাংশ অঞ্চলে তুষারপাত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ঝড়ের সাথে সম্পর্কিত বৃষ্টিপাত দক্ষিণ দিকে স্থানান্তরিত হচ্ছে।[৬২]:১০৫৭ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঝড়ের তীব্রতা ও ঘনঘন ঘটনার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এশিয়ার গ্রীষ্মকালীন মৌসুমী বায়ুতে আরও বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। পশ্চিম আফ্রিকান মৌসুমী বায়ু কেন্দ্রীয় সাহিল অঞ্চলে আর্দ্র থাকলেও দূরবর্তী পশ্চিম সাহিলে খুব শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে।[৬৩]:১০৫৮
অসহনীয় ঝড়
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ঝড় আরও আর্দ্র হচ্ছে। এই ধরনের ঝড়ের মধ্যে অন্যতম হলো ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় (tropical cyclone) এবং অতি-ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় (extratropical cyclone)। ঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধির সাথে সাথে সর্বাধিক এবং গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ছে। আকারে ছোট কিন্তু কিছু কিছু অঞ্চলে অতি তীব্র বজ্রপাত হওয়ার প্রবণতাও দৃষ্টিগোচর হচ্ছে।[৬৪] বিশেষত, ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় এবং অতি-ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের গতিপথ মেরু অঞ্চলের দিকে গতি প্রাপ্ত হচ্ছে।এর ফলে কতিপয় অঞ্চলে সর্বাধিক বায়ুর গতিপথে পরবর্তীতে বিরাট ক্ষতির সম্ভাবনা থাকছে।[৬৫][৬৬] বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা হ্রাস পেলেও এগুলোর তীব্রতা অধিকহারে বাড়বে।[৬৭] সম্ভাব্যভাবে এধরনের ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা বাড়ার সম্ভাবনা তীব্রগতিতে বাড়ছে।[৬৮] আবহাওয়া বিষয়ক তথ্য (meteorological ) এবং ভূতাত্ত্বিক তথ্য (seismological data) ইতিমধ্যেই মহাসাগরের ওপর বায়ুর অজস্র তীব্র ঝড়ের কারণে উত্তাল সমুদ্রতরঙ্গের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। বিজ্ঞানীদের মতে, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে এধরনের তীব্র ঝড়ের সৃষ্টি হচ্ছে।[৬৯] [৭০][৭১]
ভূমির উপর প্রভাব
[সম্পাদনা]বন্যা
[সম্পাদনা]ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা বৃদ্ধির কারণে, যে অঞ্চলে বন্যা হয় সেসব অঞ্চলে ভবিষ্যতে বন্যা আরও ভয়াবহ রূপধারণ করবে বলে সম্ভাবনা রয়েছে।[৭৪]:১১৫৫ বৃষ্টিপাত এবং বন্যার মধ্যে সম্পর্ক বেশ জটিল। এমন কিছু অঞ্চল রয়েছে যেখানে বন্যা বিরল হয়ে পড়বে বলে আশংকা করা যাচ্ছে। এই পরিবর্তন বৃষ্টি, তুষারের গলন ও মাটির আর্দ্রতার মত বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে।[৭৫]:১১৫৬ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে কিছু কিছু অঞ্চলের মাটি আরও শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে, তাই সেই মাটিতে দ্রুত বৃষ্টির পানি শোষন হয়ে যায়। এর ফলে বন্যার সৃষ্টি কমে যায়। আবার কিছু অঞ্চলে মাটি কঠিন হয়ে যায়। তখন প্রবল বৃষ্টিতে তা দ্রুত শোষণ না হয়ে নদী ও জলাশয়ে প্রবাহিত হয়। ফলে সেই জায়গায় বন্যার ঝুঁকি যথেষ্টভাবে বেড়ে যায় ।[৭৬]:১১৫৫
খরা
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন খরার সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়কে প্রভাবিত করে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এবং উষ্ণতার কারণে বৃষ্টির পানি কত দ্রুত বাষ্পায়িত হয়। সারা বিশ্বের বেশিরভাগ অঞ্চলে উষ্ণায়নের ফলে খরার তীব্রতা এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়।[৭৮][৭৯]:১০৫৭ বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়নের জন্য দক্ষিণ গোলার্ধের ক্রান্তীয় এবং উপ-ক্রান্তীয় কিছু অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম হওয়ার সম্ভবনা আছে। আর তাহলে ঐ অঞ্চলগুলোতে খরার প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বের অনেক অঞ্চলেই এরূপ হবে, যেমন মধ্য আমেরিকা, অ্যামাজন নদী প্রবাহিকা ও দক্ষিণ-পশ্চিম দক্ষিণ আমেরিকা, পশ্চিম ও দক্ষিণ আফ্রিকা, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল এবং দক্ষিণ-পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া।[৮০]:১১৫৭
উচ্চ তাপমাত্রা বাষ্পীভবনকে প্রবল করে তুলে। এর কারণে মাটি শুষ্ক হয়ে যায় এবং উদ্ভিদের চাপও বৃদ্ধি পায়। ফলে, তীব্র খরা দেখা দেয়। সামগ্রিকভাবে যেসব অঞ্চলে বৃষ্টিপাত অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল থাকবে সেসব অঞ্চলের কৃষি তদ্রুপ খরার প্রভাব ভোগ করবে।[৮১]:১১৫৭ সেরকম উল্লেখযোগ্য কিছু অঞ্চল হলো মধ্য ও উত্তর ইউরোপ। দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকরপ্রভাব কমানো না গেলে ২১০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ভূ-ভাগ মধ্যম বা গুরুতর খরার সম্মুখীন হবে।[৮২]:১১৫৭ বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ফলে অতীতের তুলনায় বর্তমান খরা আগের চেয়ে বেশি ঘন ঘন এবং তীব্র হচ্ছে।[৮৩]
কিছু কারণ এই খরার ক্ষতিরমাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। আধুনিক কৃষিকাজে সেচের পানির চাহিদা বেড়ে গিয়েছে এবং নগরায়নের কারণে অনেক অঞ্চলে পানির প্রয়োজনীয়তা এবং জনসংখ্যা বাড়ছে।[৮৪] ভূমি সংরক্ষণ খরার প্রভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি উদাহরণ হলো কৃষিবনায়ন (agroforestry)।[৮৫]
দাবানল
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন আবহাওয়ার এক বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি করে যার ফলে দাবানলের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কিছু কিছু অঞ্চলে দাবানলের হার বাড়ার জন্য সরাসরি জলবায়ু পরিবর্তনকে কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পৃথিবীর অতীতের ঘটনাগুলো থেকে পাওয়া প্রমাণ এই সত্যিটিকে প্রমাণ করে যে উষ্ণ আবহাওয়ায় দাবানলের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।[৮৭] জলবায়ু পরিবর্তন বাষ্পীভবনকে ত্বরান্বিত করে। এর ফলে গাছপালা শুকিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যখন কোনো এলাকায় অত্যধিক শুকনো গাছপালা থাকে, তখন মুহূর্তের মধ্যেই আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার উষ্ণতার তারতম্য দাবানলের মরসুমের সময়কাল কে দীর্ঘায়িত করে। ফলে দাবানলের সম্ভাবনাও বাড়ে, বিশেষত আগাছা বৃদ্ধির উপযুক্ত পরিবেশ বিশিষ্ট অঞ্চলগুলোতে।[৮৮]
আবহাওয়ার পরিবর্তন দাবানলের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে। তবে আগুনে পুড়ে যাওয়া মোট এলাকার পরিমাণ কমেছে। এর প্রধান কারণ, একসময় যে স্যাভানা অঞ্চল চারণভূমি হিসেবে ব্যবহৃত হত, সেগুলো এখন কৃষিজমিতে রূপান্তরিত হয়েছে, যার ফলে অগ্নিসংযোগের উপাদান গাছ কমে গিয়েছে। "নিয়ন্ত্রিত অগ্নিকান্ড" (Prescribed burning) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অস্ট্রেলিয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের জন্য একটি সনাতন পদ্ধতি।[৮৯] এটি দাবানলের বিস্তার রোধ করে। বিপজ্জনক মাত্রায় বন বিস্তৃত স্যাভানাতে এই নিয়ন্ত্রিত অগ্নিদাহ, কৃষি কার্য পরিচালনায় ও অতিরিক্ত কার্বন মুক্ত করণে অনেক কার্যকরী। দাবানল থেকে উৎসারিত কার্বন গ্রিনহাউস গ্যাসের ঘনত্ব বাড়িয়ে তোলে। জলবায়ু মডেলগুলো এখনও সম্পূর্ণরূপে এই প্রতিক্রিয়া দেখাতে সক্ষম হয়নি।:২০
মহাসাগর
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মহাসাগরের উপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। এর মধ্যে একটি প্রধান প্রভাব হলো মহাসাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি। এর সাথে যুক্ত হয়েছে ঘন ঘন সামুদ্রিক তাপপ্রবাহ। ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির একটি কারণ। অন্যান্য প্রভাবের মধ্যে রয়েছে মহাসাগরের অম্লতা বৃদ্ধি, সমুদ্রের বরফ হ্রাস, মহাসাগরীয় স্তরবিন্যাস বৃদ্ধি এবং অক্সিজেনের মাত্রা হ্রাস। আটলান্টিক মেরিডিয়োনাল ওভারটার্নিং সার্কুলেশন দুর্বল হওয়াসহ মহাসাগরীয় স্রোতের পরিবর্তন আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব।[৯৩] এই সমস্ত পরিবর্তনের সামগ্রিক প্রভাব রয়েছে যা সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রকে ব্যাহত করে। এই পরিবর্তনগুলোর প্রধান কারণ হলো মানুষের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন। কার্বন ডাই অক্সাইড এবং মিথেন হলো গ্রিনহাউস গ্যাসের উদাহরণ। এটি মহাসাগরের উষ্ণতার দিকে পরিচালিত করে কারণ জলবায়ু ব্যবস্থায় অতিরিক্ত তাপের বেশিরভাগই মহাসাগর গ্রহণ করে।[৯৪] মহাসাগর বায়ুমণ্ডল থেকে কিছু অতিরিক্ত কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে। এর ফলে সমুদ্রের pH মান কমে যায়।[৯৫] বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে মহাসাগর মানুষের সৃষ্ট সমস্ত CO
২ নির্গমনের প্রায় ২৫% শোষণ করে।[৯৬]
সমুদ্রের তাপমাত্রা স্তরবিন্যাস বলতে মহাসাগরের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যকে বোঝায়। বায়ুর তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মহাসাগরের পৃষ্ঠ উষ্ণ হওয়ার সাথে সাথে এই স্তরবিন্যাসও বৃদ্ধি পায়।[৯৭]:৪৭১ সমুদ্রের স্তরগুলোর মিশ্রণ হ্রাস পৃষ্ঠের কাছাকাছি উষ্ণ পানিকে স্থিতিশীল করে। এটি ঠান্ডা, গভীর পানির প্রচলনও হ্রাস করে। মিশ্রণ হ্রাস পাওয়াতে মহাসাগরের পক্ষে তাপ শোষণ করা আরও কঠিন হয়ে যায়। ফলে ভবিষ্যতের উষ্ণতার একটি বড় অংশ বায়ুমণ্ডল এবং ভূমিতে চলে যায়। এর একটি ফলাফল হল গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড় এবং অন্যান্য ঝড়ের জন্য উপলব্ধ শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি। আরেকটি ফলাফল হলো সমুদ্রের উপরের স্তরে মাছের জন্য পুষ্টি উপাদান হ্রাস পায়। এই পরিবর্তনগুলি কার্বন মজুদ করার জন্য মহাসাগরের ক্ষমতাও হ্রাস করে।[৯৮] একই সময়ে, লবণাক্ততার বৈপরীত্য বাড়ছে। লবণাক্ত অঞ্চলগুলো আরও লবণাক্ত হচ্ছে এবং স্বাদু পানির অঞ্চলগুলো কম লবণাক্ত হয়ে উঠছে।[৯৯]
ঠান্ডা পানির তুলনায় উষ্ণ পানি একই পরিমাণ অক্সিজেন ধারণ করতে পারে না। ফলে সমুদ্র থেকে অক্সিজেন বায়ুমণ্ডলে চলে যায়। বর্ধিত তাপীয় স্তরবিন্যাস পৃষ্ঠের পানি থেকে গভীর পানিতে অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দিতে পারে। এটি পানির অক্সিজেন উপাদান আরও কমিয়ে দেয়।[১০০] মহাসাগর ইতিমধ্যে এর সমগ্র পানিস্তম্ভ জুড়ে অক্সিজেন হারিয়েছে। বিশ্বব্যাপী অক্সিজেন ন্যূনতম অঞ্চলগুলো (Oxygen minimum zones) সম্প্রসারিত হচ্ছে।[১০১]:৪৭১
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি
[সম্পাদনা]১৯০১ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে, গড় বৈশ্বিক সমুদ্রপৃষ্ঠ ১৫–২৫ সেমি (৬–১০ ইঞ্চি) বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বছরে গড়ে ১-২ মিমি বৃদ্ধি হিসেবে চিহ্নিত।[১০২] ২০১৩-২০২২ সালের দশকে এই হার বেড়ে গিয়েছে বছরে ৪.৬২ মিমি।[১০৩] মানুষের কর্মকাণ্ডের জলবায়ু পরিবর্তন এর প্রধান কারণ।[১০৪]:৫,৮ ১৯৯৩ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে, পানির তাপীয় প্রসারণ সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থানের ৪২% এর জন্য দায়ী। গ্রীষ্মমন্ডলীয় হিমবাহ গলনের জন্য দায়ী ২১%। এর মধ্যে গ্রিনল্যান্ডের অবদান ১৫% এবং অ্যান্টার্কটিকার অবদান ৮%।[১০৫]:১৫৭৬ সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান পৃথিবীর তাপমাত্রার পরিবর্তনের ধাপ অনুসরণ করে। সুতরাং, এখন এবং ২০৫০ সালের মধ্যে যে উষ্ণায়ন ইতিমধ্যে ঘটছে তার প্রতিক্রিয়ায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান ত্বরান্বিত হতেই থাকবে।[১০৬] এরপর কী ঘটবে তা মানুষের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের উপর নির্ভর করে। যদি নির্গমন গভীরভাবে কমানো যায় তাহলে ২০৫০ এবং ২১০০ এর মধ্যে সমুদ্রপৃষ্ঠ উত্থানের হার কমে আসতে পারে। বর্তমান থেকে ২০০ বছরের মধ্যে এটি ৩০ সেমি (১ ফু) এর কিছুটা বেশি পৌঁছাতে পারে। উচ্চ নির্গমনের সাথে এটি ত্বরান্বিত হতে পারে। ততদিনে ১ মি (৩+১⁄২ ফু) এমনকি ২ মি (৬+১⁄২ ফু) পর্যন্ত বাড়তে পারে।[১০৭][১০৮] বৈশ্বিক উষ্ণায়ন যদি ১.৫ °C (২.৭ °F) এ সীমাবদ্ধ থাকে, তাহলে দীর্ঘমেয়াদে, পরবর্তী ২০০০ বছরে সমুদ্রপৃষ্ঠ ২–৩ মি (৭–১০ ফু) বৃদ্ধি পাবে। যদি উষ্ণায়ন শীর্ষে পৌঁছায় ৫ °C (৯.০ °F) তাহলে এটি হবে ১৯–২২ মিটার (৬২–৭২ ফু)।[১০৯]:২১
সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান পৃথিবীর প্রতিটি উপকূলীয় এবং দ্বীপের জনসংখ্যাকে প্রভাবিত করে।[১১০][১১১] এটি বন্যা, ঝড়ের উচ্ছ্বাস, অস্বাভাবিক জোয়ার এবং সুনামির মাধ্যমে হতে পারে। এর চেইন রিঅ্যাকশনের মত অনেক প্রভাব রয়েছে। এর ফলে ম্যানগ্রোভের মতো উপকূলীয় বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি হয়। সেচের পানির লবণাক্ততার কারণে ফসল উৎপাদন হ্রাস পায়। বন্দরের ক্ষতি সমুদ্র বাণিজ্যকে ব্যাহত করে।[১১২][১১৩][১১৪] ২০৫০ সালের মধ্যে অনুমানকৃত সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থান এমন জায়গাগুলোকে বাৎসরিক বন্যার ঝুঁকিতে ফেলবে যেখানে বর্তমানে লক্ষ লক্ষ মানুষ বাস করে। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে তীব্র হ্রাস না হলে শতাব্দীর শেষের দশকগুলোতে এর সংখ্যা বেড়ে কয়েকশো মিলিয়নে পৌঁছাতে পারে।[১১৫] সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্থানের সরাসরি প্রভাব না পড়লেও বিভিন্ন অঞ্চল বড় আকারের অভিবাসন এবং অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে পড়তে পারে।
বরফ ও তুষার
[সম্পাদনা]ক্রায়োস্ফিয়ার, পৃথিবীর যে অংশ তুষার বা বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত, সেটি জলবায়ুর বৈশ্বিক পরিবর্তনের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল।[১১৯] ১৯৮১ সাল থেকে ভূমিতে তুষারের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বসন্তকালে এর বেশকিছু বড় ধরনের পতন লক্ষ্য করা গেছে।[১২০] একবিংশ শতাব্দীতে প্রায় সব অঞ্চলেই তুষারাবরণ কমতে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।[১২১]
হিমবাহ হ্রাস
[সম্পাদনা]বিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে হিমবাহগুলো ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।[১২২]:১২১৫ মেরু অঞ্চলের হিমচাদরের সাথে সম্পর্কিত নয় এমন হিমবাহগুলো ১৯৭১ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে প্রায় ৮% ভর হারিয়েছে।[১২৩]:১২৭৫ দক্ষিণ আমেরিকার আন্দিজ পর্বতমালায় এবং এশিয়ার হিমালয়ে হিমবাহগুলোর এই পশ্চাদপসরণ পানির সরবরাহে প্রভাব ফেলতে পারে।[১২৪][১২৫] এই হিমবাহগুলোর গলন ভূমিধস বা হিমবাহ হ্রদের ভয়াবহ বন্যার কারণও হতে পারে।[১২৬]
হিমচাদরের গলন
[সম্পাদনা]গ্রিনল্যান্ড ও পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকার হিমচাদরের গলন দীর্ঘ সময় ধরে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। গ্রিনল্যান্ডের হিমচাদর ক্ষয় মূলত উপরের তল থেকে গলে যাওয়ার ফলে হচ্ছে। অ্যান্টার্কটিক বরফের ক্ষতি সমুদ্রের উষ্ণ পানির কারণে হচ্ছে যা বাইরের হিমবাহগুলোকে গলিয়ে দিচ্ছে।[১২৭]:১২১৫
বায়ুমণ্ডলে গ্যাস নির্গমনের হার বেশি হলে ভবিষ্যতে পশ্চিম অ্যান্টার্কটিক বরফের চাদরের গলন আকস্মিক হতে পারে। এর ফলে বরফের চাদরের কিছু অংশ ভেঙে পড়তে পারে।[১২৮]:৫৯৫–৫৯৬ কারণ এই বরফের চাদরের কিছু অংশ সমুদ্রপৃষ্ঠের নিচে খাঁড়ি শিলাস্তরে অবস্থিত। এর ফলে সম্পূর্ণ বরফের চাদর অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে এবং আরও বেশি বরফ ভেঙে পড়তে পারে। এছাড়াও, মেরিন আইস ক্লিফ ইনস্ট্যাবিলিটি (এক ধরনের সামুদ্রিক বরফের খাদের ধস) বরফের চাদরের আংশিক পতনের জন্য দায়ী হতে পারে। তবে এর গুরুত্বের পক্ষে এখনও পর্যাপ্ত প্রমাণ নেই।[১২৯]:১২৬৯–১২৭০ বরফের চাদরের আংশিক পতনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং স্থানীয়ভাবে সমুদ্রের লবণাক্ততা কমে যাবে। এই পরিবর্তন দশকের পর দশক এমনকি হাজার বছরের জন্যও অপরিবর্তনীয় হতে পারে।[১৩০]:৫৯৫–৫৯৬ পশ্চিম অ্যান্টার্কটিক বরফের চাদর সম্পূর্ণভাবে গলে গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠ ৫ মিটার (১৬ ফু) বেশি বেড়ে যাবে।[১৩১]
পশ্চিম অ্যান্টার্কটিক হিমচাদরের তুলনায়, গ্রিনল্যান্ডের হিমচাদর গলতে হাজার হাজার বছর সময় নেবে বলে ধারণা করা হয়।[১৩২]:৫৯৫–৫৯৬ প্রায় ১ °C (১.৮ °F) (নিম্ন আস্থা) থেকে ৪ °C (৭.২ °F) (মাঝারি আস্থা) ক্রমাগত তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে এই বরফের চাদরটি সম্পূর্ণরূপে গলে যাবে। এতে বিশ্বব্যাপী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ৭ মি (২৩ ফু) বৃদ্ধি পাবে।[১৩৩]:৩৬৩ আরও তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে গলনের হার নিজে থেকেই এত দ্রুত বাড়তে থাকবে যে বরফ গলনের এই প্রক্রিয়াটি থামানো সম্ভব হবে না। এটিকে বলা হয় উচ্চতা-পৃষ্ঠতল ভর ভারসাম্য প্রতিক্রিয়া (elevation-surface mass balance feedback)। বরফের চাদরের শীর্ষভাগে যখন বরফ গলে, তখন চাদরের উচ্চতা হ্রাস পায়। নিম্ন উচ্চতায় বায়ুর তাপমাত্রা বেশি থাকে, তাই এই অবস্থা বরফ গলনের হার আরও বাড়িয়ে দেয়।[১৩৪]:৩৬২
সামুদ্রিক বরফ গলন
[সম্পাদনা]সামুদ্রিক বরফ সূর্য থেকে আসা ৫০% থেকে ৭০% সৌর বিকিরণ মহাকাশে ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু, সাগর মাত্র ৬% সৌরশক্তি প্রতিফলিত করে।[১৩৬] জলবায়ু উষ্ণ হওয়ার সাথে সাথে তুষার বা সমুদ্রের বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত এলাকা কমে যায়। সমুদ্রের বরফ গলে যাওয়ার পর সমুদ্র আরও বেশি শক্তি শোষণ করে এবং উত্তপ্ত হতে থাকে। এই 'আইস-আলবেডো প্রতিক্রিয়া' (ice-albedo feedback) জলবায়ু পরিবর্তনের একটি স্ব-পুনর্বহালকারী চক্র তৈরি করে।[১৩৭] আমরা যখন থেকে স্যাটেলাইট ব্যবহার শুরু করেছি, তখন থেকেই সমুদ্রের বরফের ব্যাপক পর্যালোচনা সম্ভব হয়েছে।[১৩৮]
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সাম্প্রতিক দশকগুলোতে আর্কটিকের সামুদ্রিক বরফ আয়তন এবং পরিমাণে হ্রাস পেয়েছে। শীতকালে যে পরিমাণ বরফ জমে তার চেয়ে গ্রীষ্মে বরফ গলনের পরিমাণ বেড়ে গেছে। একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে আর্কটিকে সমুদ্রের বরফের হ্রাস ত্বরান্বিত হয়েছে। প্রতি দশকে এর হ্রাসের হার ৪.৭%। প্রথম স্যাটেলাইট রেকর্ডের পর থেকে এটি ৫০% এরও বেশি হ্রাস পেয়েছে।[১৩৯][১৪০][১৪১] ১.৫ °C (২.৭ °F) তাপমাত্রায় বরফবিহীন গ্রীষ্মকাল বিরল হওয়ার কথা আশা করা হচ্ছে। ২ °C (৩.৬ °F) তাপমাত্রায় প্রতি দশকে কমপক্ষে একবার এটি ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।[১৪২]:৮ ২০৫০ সালের আগে কয়েকটি গ্রীষ্মের শেষে সম্ভবত আর্কটিক সম্পূর্ণরূপে বরফহীন হয়ে পড়বে।[১৪৩]:৯
অ্যান্টার্কটিকায় সমুদ্রের বরফের বিস্তৃতি প্রতি বছর অনেক পরিবর্তন হয়। এ কারণে কোনো প্রবণতা নির্ধারণ করা কঠিন। ২০১৩ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে রেকর্ড করা সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন পরিমাণ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। ১৯৭৯ সাল থেকে, যখন স্যাটেলাইট পরিমাপ শুরু হয়েছিল, তখন থেকে সাধারণ প্রবণতা প্রায় স্থির ছিল। ২০১৫ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সমুদ্রের বরফ কমেছে, কিন্তু উচ্চ পরিবর্তনশীলতার কারণে এটি কোনো উল্লেখযোগ্য প্রবণতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়নি।[১৪৪]
বহুবর্ষজমা বরফের গলন
[সম্পাদনা]বিশ্বব্যাপী, ২০০৭ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে বহুবর্ষজমা বরফের (permafrost) তাপমাত্রা প্রায় ০.৩ °সে বেড়েছে। দশকের পর দশক ধরে এর পরিমাণ কমছে। ভবিষ্যতে এটি আরও হ্রাস পাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।[১৪৫]:১২৮০ এই অঞ্চলের বরফ গলে যাওয়ার ফলে মাটি দুর্বল এবং অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। এ কারণে রেললাইন, বসতি এবং পাইপলাইনের মতো মানুষের তৈরি অবকাঠামোগত নির্মাণগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।[১৪৬]:২৩৬ গলন্ত মাটি জীবাণু পচে গিয়ে মিথেন এবং CO
২-ও নির্গত করতে পারে। এটি বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ক্ষেত্রে একটি জোরদার "প্রতিক্রিয়াশীল লুপ" (feedback loop) তৈরি করতে পারে।[১৪৭][১৪৮] কিছু কিছু বিজ্ঞানীর বিশ্বাস যে, এই অঞ্চলের হিমায়িত মাটিতে সঞ্চিত কার্বনের পরিমাণ প্রায় ১৬০০ গিগাটন (gigaton)। এটি বায়ুমণ্ডলের পরিমাণের দ্বিগুণ।[১৪৯]
বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি
[সম্পাদনা]সাম্প্রতিক উষ্ণায়ন প্রাকৃতিক জৈবিক ব্যবস্থার উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।[১৫০]:৮১ বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রজাতি শীতল অঞ্চলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। স্থলে, প্রজাতিগুলো উচ্চভূমিতে চলে যেতে পারে। সামুদ্রিক প্রজাতি গভীরতর পানিতে ঠান্ডা পানির সন্ধান পায়।[১৫১] ২০২০ পর্যন্ত পাঁচ দশকে প্রকৃতির ওপর বিভিন্ন কারণের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের তৃতীয় বৃহত্তম প্রভাব ছিল। শুধুমাত্র ভূমি ব্যবহার ও সমুদ্র ব্যবহারের পরিবর্তন এবং জীবের সরাসরি শোষণের প্রভাব এর চেয়ে বেশি ছিল।[১৫২]
আগামী কয়েক দশকে প্রকৃতির ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আরও বেশি ভয়াবহ রূপ নিতে পারে।[১৫৩] জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চাপ ভূমি রূপান্তর, ভূমির অবক্ষয়, অতিরিক্ত ফসল আহরণ, এবং দূষণের মতো অন্যান্য পরিবেশগত সমস্যার সাথে মিশে গিয়ে অনন্য বাস্তুতন্ত্রগুলোতে মারাত্মক ক্ষতির হুমকিতে ফেলছে। এর ফলে এই বাস্তুতন্ত্রের সম্পূর্ণ ধ্বংস, এমনকি বিভিন্ন প্রজাতির বিলুপ্তি পর্যন্ত ঘটতে পারে।[১৫৪][১৫৫] বাস্তুতন্ত্রের অভ্যন্তরে বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যকার গুরুত্বপূর্ণ পারস্পরিক মিথষ্ক্রিয়াগুলো এভাবে বাধাগ্রস্ত হয়। এর কারণ হলো, উষ্ণতার কারণে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের সব প্রজাতি সমান হারে সেই বিপদগ্রস্ত বাসস্থান ত্যাগ করে না। এর ফলে যে বাস্তুতন্ত্রটি কাজ করে সেটির কার্যপ্রণালীতে দ্রুত পরিবর্তন ঘটে।[১৫৬] আঞ্চলিক বৃষ্টিপাতের ধরণে পরিবর্তন এর অন্যতম প্রভাব। আরেকটি উদাহরণ হলো অনেক অঞ্চলে গাছ এবং উদ্ভিদের আগেভাগে পাতা গজানো। উচ্চ অক্ষাংশ এবং উচ্চতায় বিভিন্ন প্রজাতির অভিবাসন[১৫৭], পাখির পরিযানে রীতিতে পরিবর্তন, এবং ঠান্ডা অঞ্চলের পরিবর্তে সমুদ্রের প্লাঙ্কটন ও মাছের উষ্ণ-অভিযোজিত এলাকায় বসতি স্থাপন ক্রমাগত জলবায়ু পরিবর্তনের ফলাফল।[১৫৮]
স্থল ও মহাসাগরীয় বাস্তুতন্ত্রের এই পরিবর্তনগুলো মানুষের মঙ্গলের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।[১৫৯][১৬০] উদাহরণস্বরূপ, মহাসাগরীয় বাস্তুতন্ত্র উপকূলীয় সুরক্ষায় সাহায্য করে এবং খাদ্য সরবরাহ করে।[১৬১] মিঠা পানি এবং স্থল বাস্তুতন্ত্র মানুষের ব্যবহারের জন্য পানি সরবরাহ করতে পারে। তদুপরি, এই বাস্তুতন্ত্রগুলো কার্বন সঞ্চয় করতে পারে। এটি জলবায়ু ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে।[১৬২]
স্থলভাগের বাস্তুতন্ত্র
[সম্পাদনা]ভিন্ন ভিন্ন ধরনের স্থলভাগে জীববৈচিত্র্য ক্ষয়ের অন্যতম প্রধান কারণ হলো জলবায়ু পরিবর্তন। এই ভূমিগুলোর মধ্যে রয়েছে শীতল শঙ্কুযুক্ত বন, সাভানা, ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু ব্যবস্থা, গ্রীষ্মমন্ডলীয় বন এবং মেরু অঞ্চলের তুন্দ্রা।[১৬৩]:২৩৯ অন্যান্য বাস্তুতন্ত্রে, অন্তত নিকট ভবিষ্যতে, জীববৈচিত্র্য হ্রাসের একটি বড় কারণ হতে পারে ভূমি-ব্যবহারের পরিবর্তন।[১৬৪]:২৩৯ ২০৫০ সালের পরে, বিশ্বব্যাপী জীববৈচিত্র্য হ্রাসের প্রধান কারণ হতে পারে জলবায়ু পরিবর্তন।[১৬৫]:২৩৯ জলবায়ু পরিবর্তন অন্যান্য চাপের সাথে যোগাযোগ করে। এর মধ্যে রয়েছে আবাসস্থল পরিবর্তন, দূষণ এবং আক্রমণাত্মক প্রজাতি। এই মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে, জলবায়ু পরিবর্তন অনেক স্থলজ এবং মিঠা পানির প্রজাতির বিলুপ্তির ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।[১৬৬] বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ১.২ °C (২.২ °F) (২০২৩ সালের দিকে[১৬৭]) পৌঁছালে গাছের গণমৃত্যু এবং তাপপ্রবাহের কারণে কিছু বাস্তুতন্ত্র বিপন্ন হওয়ার সম্মুখিন হয়।[১৬৮] আর ২ °C (৩.৬ °F) তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে, জমিতে প্রায় ১০% প্রজাতি মারাত্মকভাবে বিপন্ন হয়ে পড়বে। এটি প্রজাতির ভিন্নতার কারণে পৃথক হয়। উদাহরণস্বরূপ, পতঙ্গ এবং সালামান্ডারদের (এক প্রকার উভচর প্রাণী) ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি।[১৬৯]:২৫৯
অ্যামাজন রেইনফরেস্টের ওপর বৃষ্টিপাত বাধাগ্রস্ত হবার একটি কারণ হলো রেইনফরেস্ট থেকে দূরে পানি প্রবাহিত হওয়ার পরিবর্তে তার বাষ্পীভবন হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলে চলে যাওয়া। রেইনফরেস্ট টিকিয়ে রাখতে এই পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অরণ্যনিধনের কারণে রেইনফরেস্ট এই সক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে। জলবায়ু পরিবর্তন এই অঞ্চলে আরও ঘন ঘন খরার কারণ হয়ে এই প্রভাবটিকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দুই দশকে খরার বর্ধিত উপস্থিতি এবং অন্যান্য তথ্য ইঙ্গিত করছে যে রেইনফরেস্ট থেকে ভিন্ন গুল্ম বন সৃষ্টির মত আকস্মিক পরিবর্তন আসন্ন। ২০১৯ সালের একটি গবেষণায় উপসংহার টানা হয় যে এই বাস্তুতন্ত্র প্রায় ২০২১ সালের আশেপাশে সাভানা অঞ্চলে রুপান্তরের লক্ষণ দেখাতে পারে যা প্রায় ৫০ বছর ধরে চলতে পারে। এরপর এই রুপান্তর রোধ করা বা প্রতিহত করা অধিকতর কঠিন হয়ে পড়বে।[১৭১][১৭২][১৭৩]
সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র
[সম্পাদনা]সামুদ্রিক তাপপ্রবাহ এখন আরও ঘন ঘন ঘটছে। এগুলোর সমুদ্রের জীবনের ওপর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গণহারে প্রাণীমৃত্যু এবং প্রবালের রঙ পরিবর্তন।[১৭৪] উষ্ণ পানি, অক্সিজেন হ্রাস এবং ইউট্রোফিকেশনের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ক্ষতিকারক শৈবালের বিস্তার বেড়েছে।[১৭৫]:৪৫১ গলন্ত সমুদ্রের বরফ, অধঃস্তলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত শৈবাল সহ আবাসস্থল হুমকির সম্মুখীন করছে।[১৭৬]
সমুদ্রের অম্লীকরণ বিভিন্ন উপায়ে সামুদ্রিক জীবদের ক্ষতি করতে পারে। বিশেষত ঝিনুকের মতো খোলস-গঠনকারী জীব ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। কিছু ফাইটোপ্লাঙ্কটন এবং সামুদ্রিক তৃণ জাতীয় উদ্ভিদ উপকৃত হতে পারে। যাইহোক, এর মধ্যে কিছু মাছ এবং ফাইটোপ্লাঙ্কটনের পক্ষে বিষাক্ত তা। এদের বিস্তার মৎস আহরণ এবং মৎস-চাষের ওপর ঝুঁকি বাড়ায়। দূষণ নিয়ন্ত্রণ অম্লীকরণের প্রভাব হ্রাস করতে পারে।[১৭৭]
উষ্ণ-পানি প্রবাল প্রাচীরসমূহ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং সমুদ্রের অম্লীকরণের প্রতি খুবই সংবেদনশীল। প্রবাল প্রাচীর হাজার হাজার প্রজাতিকে আবাসস্থল সরবরাহ করে। এরা উপকূলীয় সুরক্ষা এবং খাদ্যের মতো বাস্তুতন্ত্রের সেবা প্রদান করে। কিন্তু উষ্ণতা ১.৫ °C (২.৭ °F) এ সীমাবদ্ধ রাখতে পারলেও বর্তমানের ৭০-৯০% উষ্ণ-পানি প্রবাল প্রাচীর বিলুপ্ত হয়ে যাবে।[১৭৮]:১৭৯ প্রবাল প্রাচীর একপ্রকারের কাঠামো জীব। এরা যেসব প্রাকৃতিক কাঠামো তৈরি করে তা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে কাজ করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অপর কাঠামো জীবগুলোও ঝুঁকিতে রয়েছে। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের নিম্নস্তর হতেও ম্যানগ্রোভ এবং সামুদ্রিক ঘাসগুলো মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে বলে মনে করা হয়।[১৭৯]
টিপিং পয়েন্ট ও অপরিবর্তনীয় প্রভাব
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তনকে ত্বরান্বিত করার ক্ষমতা রাখে এমন স্ব-পুনর্বহালকারী প্রতিক্রিয়াগুলো (Feedbacks) জলবায়ু ব্যবস্থায় একটি "প্রান্তিক আচরণ" বা "টিপিং পয়েন্ট" প্রদর্শন করে।[১৮৩] এসব প্রতিক্রিয়া পৃথিবীর জলবায়ু ব্যবস্থাকে নতুন অবস্থায় নিয়ে যায়। উদাহরণস্বরূপ, হিমচাদরের দ্রুত গলন বা বনাঞ্চলের ব্যাপক ধ্বংস।[১৮৪][১৮৫] এই টিপিং আচরণ জলবায়ু ব্যবস্থার সর্বত্র পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে বাস্তুতন্ত্র, হিমচাদর, সমুদ্র ও বায়ুমণ্ডলের প্রবাহ।[১৮৬] পৃথিবীর সুদূর অতীতের তথ্য এবং ভৌত মডেলিং ব্যবহার করে এই টিপিং পয়েন্টগুলো নিয়ে গবেষণা করা হয়।[১৮৭] শিল্প-বিপ্লবের পূর্বের তাপমাত্রার তুলনায়, বর্তমানে প্রায় ১ °C (১.৮ °F) বৃদ্ধিতেও টিপিং পয়েন্টে পৌঁছানোর মাঝারি ঝুঁকি রয়েছে। ২.৫ °C (৪.৫ °F) তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে এই ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে।[১৮৮]:২৫৪, ২৫৮ কিছু টিপিং পয়েন্ট হয়তো আমরা অতিক্রমের খুব কাছাকাছি আছি বা ইতিমধ্যেই অতিক্রম করে ফেলেছি। উদাহরণস্বরূপ, পশ্চিম অ্যান্টার্কটিকা ও গ্রিনল্যান্ডের হিমচাদর, অ্যামাজন রেইনফরেস্ট এবং প্রবাল-প্রাচীর গুলোর অবস্থা বেশ জটিল।[১৮৯]
টিপিং পয়েন্ট সম্ভবত ভবিষ্যৎ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে বিপজ্জনক দিক। এগুলোর ফলে সমাজের ওপর অপরিবর্তনীয় প্রভাব পড়বে।[১৯০] উদাহরণস্বরূপ, আটলান্টিক মেরিডিওনাল ওভারটার্নিং সার্কুলেশনের (AMOC) ভাঙন ভারতে বৃষ্টিপাত কমিয়ে অর্ধেক করে দিতে পারে। এটি সম্ভবত উত্তর ইউরোপে তাপমাত্রার মারাত্মক পতনের দিকে ধাবিত করবে।[১৯১] অনেকগুলো টিপিং পয়েন্ট একে অপরের সাথে সংযুক্ত। এর অর্থ একটিকে উদ্দীপ্ত করলে ক্রমানুগত প্রতিক্রিয়ার চক্রের সূত্রপাত হয়।[১৯২] এমনকি ২ °C (৩.৬ °F)-এর অনেক নিচের তাপমাত্রাতেও এটি ঘটতে পারে।[১৯৩] ২০১৮ সালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে যে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট সমস্যাগুলো সহ ৪৫% পরিবেশগত সমস্যাগুলো একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এটি "ডমিনো ইফেক্টের" ঝুঁকিকে বাড়িয়ে তোলে।[১৯৪][১৯৫]
জলবায়ু পরিবর্তনের আরও কিছু প্রভাব বহু প্রজন্মের জন্য হয়তো অপরিবর্তনীয় হয়ে যাবে।[১৯৬]:৭৮৫ এর মধ্যে রয়েছে গভীর সমুদ্রের উষ্ণতা এবং অম্লায়ন (acidification)। বৈশ্বি উষ্ণতা বৃদ্ধি থেমে গেলেও এসবের প্রভাব চলতে থাকবে।[১৯৭] জৈবিক পদ্ধতিগুলোতে বিভিন্ন প্রজাতির বিলুপ্তি একটি অপরিবর্তনীয় প্রভাব হবে।[১৯৮]:৭৮৫ সামাজ ববস্থায়, অনন্য সংস্কৃতি হারিয়ে যেতে পারে।[১৯৯]:৭৮৫ জলবাযু পররিবর্তনের কারণে বিপন্ন ভাষাগুলোর বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়তে পারে।[২০০]
স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা ও পানি নিরাপত্তা
[সম্পাদনা]মানুষের একটা নির্দিষ্ট জলবায়ুগত পরিসর আছে যার মধ্যে তারা ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারে। এই পরিসরের বাইরের অবস্থা বেঁচে থাকার জন্য খুব একটা অনুকূল নয়। এর ফলে স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা এবং আরও অনেক কিছুর উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। মানুষের বেঁচে থাকার উপযুক্ত জলবায়ু-পরিসর হলো বার্ষিক গড় তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর উপরে। ২০২৩ সালের মে মাস পর্যন্ত এই পরিসরের বাইরে বসবাস করছিল প্রায় ৬ কোটি মানুষ। তাপমাত্রা প্রতি ০.১ ডিগ্রি বাড়লে আরও ১৪ কোটি মানুষ এই পরিসরের বাইরে চলে যাবে।[২০১]
স্বাস্থ্য
[সম্পাদনা]মানবদেহের স্বাস্থ্যের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিষয়ে বিস্তর গবেষণা হচ্ছে।[২০২][২০৩] বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং আবহাওয়ার বিভিন্ন ধরণের পরিবর্তন ঘন ঘন ভয়াবহ গরম তথা তাপপ্রবাহ, দাবানল, খরা, বন্যা, ভূমিধস, ঘূর্ণিঝড় তৈরি করছে। তাপপ্রবাহ ও চরম আবহাওয়ার ঘটনা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে উভয়ভাবে স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। উচ্চ তাপমাত্রায় অনেক সময় নানান দৈহিক অসুস্থতা, বহিরঙ্গনের শ্রমিকদের শ্রমক্ষমতা হ্রাস এবং তাপমাত্রাজনি মৃত্যু ঘটে থাকে।[২০৪]
সরাসরি প্রভাবের পাশাপাশি, জলবায়ু পরিবর্তন এবং চরম আবহাওয়া জীবমণ্ডলে পরিবর্তন ঘটাচ্ছে। কিছু অঞ্চলে জলবায়ুর প্রতি সংবেদনশীল রোগ ও বাহক-বাহিত রোগ (Vector-borne disease) বেড়ে যেতে পারে। ডেঙ্গু জ্বরের মত মশাবাহিত রোগ এবং ডায়রিয়ার মতো পানিবাহিত রোগের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে তাপমাত্রাগত পরিবর্তনের ফলে।[২০৫][২০৬] ভবিষ্যতে সংক্রামক ব্যাধিগুলো কোন অঞ্চলে ছড়াতে পারবে, তাতেও প্রভাব ফেলবে জলবায়ু পরিবর্তন। নতুন এমন অনেক ভৌগলিক এলাকায় রোগ ছড়িয়ে পড়বে যেখানে আগে থেকে মানুষ এসব রোগের সংস্পর্শে আসেনি বা যেখানে এসব রোগের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেই।[২০৭][২০৮]
জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে কিছু ফসলের এবং নির্দিষ্ট অঞ্চলের উৎপাদনও কম হয়ে যেতে পারে। এর ফলে খাবারের খরচ বাড়বে, খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা তৈরি হবে এবং অপুষ্টি দেখা দেবে। পানিজনিত নিরাপত্তাহীনতাও একটি উদ্বেগের বিষয়। দারিদ্র্যবৃদ্ধি, মানুষের ঘরবাড়ি হারানো, জনঅভিবাসন, হিংসাত্মক সংঘাত এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব - এসব ইতিমধ্যে ঘটে চলেছে।[২০৯][২১০][২১১]
জলবায়ু পরিবর্তনের মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উপর প্রভাব নথিভুক্ত করা হয়েছে। এটি বিশেষভাবে দুর্বল জনগোষ্ঠী এবং যাদের আগে থেকেই গুরুতর মানসিক অসুস্থতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে আরও বেশি প্রযোজ্য।[২১২] এই প্রভাবগুলো তিনটি বিস্তৃত উপায়ে সংঘটিত হতে পারে: সরাসরি, পরোক্ষভাবে বা সচেতনতার মাধ্যমে।[২১৩] সরাসরি প্রভাব: চরম আবহাওয়া সংক্রান্ত ঘটনার কারণে সৃষ্ট হয় স্ট্রেস-সম্পর্কিত সমস্যা, যার মধ্যে রয়েছে দুর্ঘটনা পরবর্তী মানসিক বৈকল্য (PTSD)। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় মানসিক স্বাস্থ্যকে জলবায়ু-সম্পর্কিত বেশ কিছু পরিবর্তনের সাথে যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে তাপ, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত, খরা, দাবানল এবং বন্যা।[২১৪] পরোক্ষ প্রভাব: অর্থনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে বিঘ্ন ঘটাতে পারে। এর একটি উদাহরণ হলো যখন কৃষিজমির একটি অংশ কম খাদ্য উৎপাদন করতে সক্ষম হয়।[২১৫] সচেতনতার প্রভাব: তৃতীয় প্রভাবটি শুধুমাত্র জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি সম্পর্কে সচেতনতার ফলে হতে পারে, এমনকি এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যারা অন্যথায় এর দ্বারা প্রভাবিত হয় না।[২১৬]
উল্লেখ্য যে, সবুজ বা নীল প্রাকৃতিক স্থান, যেমন পার্ক, বন, নদী, এবং সমুদ্র, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।[২১৭][২১৮] জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এই স্থানগুলোর অবনতি এবং ধ্বংস মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য আরও ক্ষতিকর হতে পারে।[২১৯] এই সমস্যাগুলো মোকাবেলা করার জন্য, আমাদের জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা প্রয়োজন।[২২০]
খাদ্য নিরাপত্তা
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন সারা বিশ্বে কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনকে প্রভাবিত করবে। এর কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে বায়ুমণ্ডলে উচ্চমাত্রায় CO2-এর প্রভাব। উচ্চ তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের পরিবর্তন, বাষ্পীভবনের নিয়মে রদবদলও এর প্রভাব ফেলছে। চরম আবহাওয়ার ঘটনার পরিমাণ বৃদ্ধি, আগাছা, পোকামাকড় এবং রোগজীবাণুর চাপে পরিবর্তন - এসবও খাদ্য উৎপাদনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।[২২২]:২৮২ খরা ফসল এবং গবাদি পশুর চারণভূমি নষ্ট করে দিচ্ছে।[২২৩]:২৮২ গবাদি পশুর ক্ষতি বা দুর্বল বৃদ্ধির ফলে দুধের উৎপাদন ও মাংস উৎপাদন কমে যায়।[২২৪] যেসব কৃষিক্ষেত্রে চাষের জন্য জমি তৈরি বা লাঙল করার (tilling) প্রথা নেই, সেসব এলাকায় মাটি ক্ষয়ের হার, মাটি গড়ে ওঠার হারের তুলনায় ১০-২০ গুণ বেশি। আবার প্রচলিত পদ্ধতিতে লাঙলের মাধ্যমে ভূমি চাষ (tilling) হয় সেসব এলাকায় ক্ষয়ের মাত্রা ১০০ গুণ বেশি। জলবায়ু পরিবর্তন এই ধরনের ভূমি অবক্ষয় এবং মরুকরণকে আরও বাড়িয়ে তোলে।[২২৫]:৫
জলবায়ু পরিবর্তন খাদ্য নিরাপত্তার চারটি স্তম্ভকেই নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি প্রভাবিত করবে কি পরিমাণ খাদ্য পাওয়া যাবে এবং দ্রব্যমূল্য কতটা সহনশীল থাকবে। এছাড়া খাদ্যের গুণমান কেমন হবে এবং খাদ্য ব্যবস্থা কতটা স্থিতিশীল হবে সেগুলোর উপরেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অনস্বীকার্য।[২২৬] জলবায়ু পরিবর্তন ইতিমধ্যেই গম এবং অন্যান্য প্রধান খাদ্যশস্যের উৎপাদনশীলতাকে প্রভাবিত করছে।[২২৭][২২৮]
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং জৈব-রাসায়নিক চক্রের পরিবর্তনের কারণে অনেক এলাকায় ইতোমধ্যে মাছ ধরা কমে যাচ্ছে। অতিরিক্ত মাছ ধরার সাথে মিলিত হয়ে, উষ্ণায়ন মহাসাগরে মাছের পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে।[২২৯]:১২ প্রতি ডিগ্রি উষ্ণতার জন্য, মহাসাগরের বায়োমাস প্রায় ৫% কমবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্রান্তীয় এবং উপক্রান্তীয় মহাসাগরগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, যদিও মেরু সমুদ্রগুলোতে সম্ভবত আরও বেশি মাছ ধরা পড়বে।[২৩০]
পানি নিরাপত্তা
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন পানিসম্পদের উপর বিভিন্নভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। খরা বা দীর্ঘস্থায়ী অনাবৃষ্টির কারণে মিঠা পানির মোট পরিমাণ কমে যেতে পারে। ভারী বৃষ্টিপাত এবং বন্যার ফলে পানির গুণমান নষ্ট হতে পারে। উচ্চ সমুদ্রপৃষ্ঠ এবং ঝড়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের পানিসম্পদে লবণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। উচ্চ তাপমাত্রার কারণে পানিতে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়, যা পানির গুণমান নষ্ট করে।[২৩১] জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানির অবকাঠামো (যেমন বাঁধ, জলাধার) ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পানিচক্রের পরিবর্তনের কারণে ভবিষ্যতে পানি সংকট আরও তীব্র হতে পারে।[২৩২]
১৫০ থেকে ২৫০ কোটি মানুষ নিয়মিত পানির নিরাপত্তা সংকটের মধ্যে বসবাস করে। বৈশ্বিক উষ্ণায়ন যদি ৪ °C (৭.২ °F) এ পৌঁছায়, তাহলে পানির অপ্রতুলতা বর্তমানের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।[২৩৩] বেশিরভাগ শুষ্ক গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চল এবং মধ্য-অক্ষাংশগুলোতে জলসম্পদ হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু উচ্চ অক্ষাংশে পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পাবে। তবে, পরিবর্তনশীল নদী-প্রবাহের কারণে বর্ধিত পানিসম্পদ আছে এমন অঞ্চলগুলিও অতিরিক্ত স্বল্পমেয়াদী ঘাটতির সম্মুখীন হতে পারে।[২৩৪]:২৫১ ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র এবং আফ্রিকার শুষ্ক অঞ্চলে খরা এবং অনাবৃষ্টি ইতিমধ্যেই পানির প্রাপ্যতাকে প্রভাবিত করছে।[২৩৫]
মানব বসতি
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিশেষভাবে আর্কটিক, আফ্রিকা, ছোট দ্বীপপুঞ্জ, এশীয় অতিবৃহৎ নদী ব-দ্বীপ এবং মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।[২৩৬][২৩৭] নিম্ন অক্ষাংশ এবং অনুন্নত অঞ্চলগুলোতে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব পড়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।[২৩৮]:৭৯৫-৭৯৬ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় জাতি সংস্থা বা অ্যাসোসিয়েশন অফ সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস (ASEAN)-এর অধীন দশটি দেশ বিশ্বের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের দিক থেকে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। এই অঞ্চলটি যে মাত্রায় জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে রয়েছে সেই তুলনায় ASEAN-এর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলার প্রচেষ্টা যথেষ্ট নয়।[২৩৯]
তাপের প্রভাব
[সম্পাদনা]বিশ্ব জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ যেসব অঞ্চলে বসবাস করে, সেগুলো ৫০ বছরের মধ্যে সাহারার সবচেয়ে উষ্ণ অংশগুলোর মতো উত্তপ্ত হয়ে যেতে পারে। যদি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন এভাবেই দ্রুতহারে বাড়তে থাকে এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা ও অভিবাসনে পরিবর্তন না আসে, তাহলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এই অঞ্চলগুলোর জন্য অনুমিত গড় তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৮৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) উপরে হবে, যা "মানব তাপমাত্রার বসবাসযোগ্য সীমা"র বাইরে। এই বসবাসযোগ্য সীমা জৈবিকভাবে মানুষের জন্য উপযুক্ত জলবায়ুর একটি পরিসর নির্দেশ করে। এই ধারণা নির্ণয় করা হয়েছে বার্ষিক গড় তাপমাত্রার ঐতিহাসিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলগুলোতে এই পরিবর্তনের সাথে অভিযোজিত হওয়ার সামর্থ্যও কম।[২৪১][২৪২]
জলবায়ু পরিবর্তন এবং উত্তপ্ত নগরীর (urban heat island effect) ফলে চরম তাপের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ায় নগরীর বসতিগুলো বড় হুমকির মুখে রয়েছে।[২৪৩] নগরীর গাছপালা তাপের চাপ সহ্য করতে পারে না বলে ছায়ার আশ্রয় কমে যাওয়ায় এই সমস্যা আরও জটিল হয়ে দাঁড়িয়েছে।[২৪৪]
২০১৯ সালে, ETH জুরিখের ক্রাউদার ল্যাব বিশ্বব্যাপী ৫২০টি প্রধান শহরের জলবায়ু পরিস্থিতি ২০৫০ সালে সম্ভাব্য শহরগুলোর জলবায়ু পরিস্থিতির সাথে তুলনা করে। এতে দেখা গেছে যে ২২% প্রধান শহরের জলবায়ু পরিস্থিতি এমন হবে যা আজকের কোনো শহরে নেই। উদাহরণস্বরূপ, ২০৫০ সালের লন্ডনের জলবায়ু অস্ট্রেলিয়ার ২০১৯ সালের মেলবোর্নের মতো হবে। এথেন্স এবং মাদ্রিদ, মরক্কোর ফেজ শহরের মতো হবে। কেনিয়ার নাইরোবি, মোজাম্বিকের মাপুতোর মতো হবে। ভারতের পুণে শহর মালির বামাকোর মতো হবে এবং বামাকো নাইজারের নিয়ামের মতো হবে। ব্রাজিলের দুটি শহর ব্রাসিলিয়া এবং গোইয়ানিয়া একই রকম পরিস্থিতি লাভ করবে।[২৪৫][২৪৬]
নিম্নভূমি উপকূলীয় অঞ্চল
[সম্পাদনা]সমুদ্রের কাছাকাছি অবস্থিত শহর ও অন্যান্য জনবসতি জলবায়ু পরিবর্তনের একাধিক ভয়াবহ ঝুঁকির সম্মুখীন। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে সেগুলো বন্যার কবলে পড়তে পারে। এছাড়াও আরও ভয়াবহ ঝড়, সমুদ্রের অম্লতা এবং ভূগর্ভস্থ পানিতে লবণ অনুপ্রবেশের বিপর্যয়ও এসব এলাকা ভোগ করতে পারে। বন্যাঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অব্যাহত উন্নয়নের মতো পরিবর্তনগুলো ঐ অঞ্চলগুলো যেসব ঝুঁকির মুখে রয়েছে তা ত্বরান্বিত করে।[২৪৭]
উপকূলীয় অঞ্চলের জনসংখ্যার ঘনত্ব অনেক বেশি। জলবায়ু-চালিত সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চ বৃদ্ধির কারণে উপকূলীয় বন্যার কবলে পড়া মানুষের সংখ্যার অনুমান বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এই অনুমানের পরিধি ১৯ কোটি[২৪৮] থেকে ৩০ কোটি পর্যন্ত এবং অন্টার্কটিকার বরফের স্তরের অস্থিতিশীলতার কারণে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে এই সংখ্যা ৬৪ কোটি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।[২৪৯][২৫০] এশিয়া ও আফ্রিকার ঘনবসতিপূর্ণ নিম্নভূমির ব-দ্বীপগুলোতে বসবাসকারী মানুষেরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।[২৫১]
উন্নয়নশীল ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলো বিশেষভাবে ঝুঁকির মুখে। এরা ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের তোড়, লবণাক্ত পানি অনুপ্রবেশ এবং উপকূলীয় ধ্বংসের সম্মুখীন হতে পারে।[২৫২] প্রশান্ত, ভারতীয় এবং ক্যারিবীয় অঞ্চলের নিম্নভূমির ছোট দ্বীপগুলোর এমনকি স্থায়ী জলাবদ্ধতার ঝুঁকি রয়েছে। এই ঝুঁকিজনিত কারণে তাদের জনসংখ্যা বাস্তুচ্যুত হতে পারে।[২৫৩][২৫৪][২৫৫] ফিজি, টোঙ্গা এবং পশ্চিম সামোয়ার দ্বীপগুলিতে, সীমান্তবর্তী দ্বীপগুলো থেকে আসা অভিবাসীরা উপকূলগুলোর নিচু এবং অনিরাপদ এলাকাগুলোতে বসবাস করে।[২৫৬] কিরিবাতি, মালদ্বীপ, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ এবং তুভালুর মতো ছোট ছোট দ্বীপরাষ্ট্রের সমগ্র জনসংখ্যা বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।[২৫৭][২৫৮] ফলে তাদের রাষ্ট্রবিহীন হয়ে যাওয়ার মতো ভয়াভয় মারত্মক সমস্যায় পড়তে হতে পারে।[২৫৯] আর্থিক অস্বচ্ছলতা, নিভৃত অবস্থান, পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাব প্রভৃতি বিভিন্ন কারণগুলো তাদের ঝুঁকিকে আরও ত্বরান্বিত করে।[২৬০]
সমাজের উপর প্রভাব
[সম্পাদনা]সমাজের উপর জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এটি স্বাস্থ্য, সুপেয় পানির প্রাপ্যতা, খাদ্য, বৈষম্য এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবগুলো প্রায়ই আন্তঃসম্পর্কিত। এগুলো একে অপরকে এবং বিদ্যমান দুর্বলতাগুলোকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।[২৬১][২৬২][২৬৩] অদূর ভবিষ্যতে কয়েকটি অঞ্চল হয়তো এতটাই গরম হয়ে যেতে পারে যে তা মানুষের বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে।[২৬৪][২৬৫] জলবায়ু-সম্পর্কিত পরিবর্তন বা দুর্যোগের কারণে কয়েকটি অঞ্চলের মানুষ তাদেব দেশের অন্য অংশে পাড়ি জমাতে বা অন্য দেশে অভিবাসী হতে বাধ্য হবেন।
গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় জলবায়ুর পরিবর্তনের প্রভাবগুলোকে কিছু বিজ্ঞানী "জলবায়ু জরুরি অবস্থা" বা "জলবায়ু সংকট" হিসেবে বর্ণনা করেন।[২৬৬][২৬৭] কিছু গবষেক[২৬৮][২৬৯] এবং কর্মী[২৭০] এগুলোকে সভ্যতার জন্য অস্তিত্বগত হুমকি বলে আখ্যা দিয়েছেন। কিছু গবেষক এইসব হুমকিকে জলবায়ু নিরাপত্তার অন্তর্গত হুমকি হিসেবে তুলে ধরেছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণতি এবং এই বিপর্যয় মোকাবেলায় ব্যর্থতা দৃষ্টি আকৃষ্ট করতে পারে যাতে সবাই এই দুর্যোগের মূল কারণ মোকাবেলায় একযোগ হতে পারে। একথা মাথায় রাখা জরুরি যা কিছু গবেষক "জলবায়ু বিপর্যয় লুপ " বলেছেন।[২৭১]
স্থানচ্যুতি এবং পরিযান (অভিবাসন)
[সম্পাদনা]যখন মানুষ কোনো দেশের মধ্যে এক জায়গা থেকে আরে এক জায়গায় স্থানান্তরিত হয় তখন সেটাকে বলা হয়,স্থানচ্যুতি। আর যখন কোনো এক দেশ ছেড়ে মানুষ আরেক দেশে স্থায়ী বাসস্থানের উদ্দেশ্যে চলে যায় তখন সেটাকে পরিযান বা অভিবাসন (Migration) বলা হয়। কোনো কোনো মানুষ আবার এই দুটো শব্দ একই অর্থে ব্যবহার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন বিভিন্ন উপায়ে স্থানচ্যুতিকে প্রভাবিত করে। ঘন ঘন এবং ভয়াবহ আবহাওয়া সংক্রান্ত দূর্যোগো অনৈচ্ছিক স্থানচ্যূতিকে বাড়াতে পারে। এগুলো বাড়িঘর এবং চাষাবাদকে ধ্বংস করে দেয়। মরুকরণ (desertification) এবং ঊর্ধ্বগামী সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ইত্যাদি, মানুষদের জীবিকা অর্জনের প্রয়াসক চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এর ফলস্বরূপ তারা বংশ পরম্পরায় নিজেদের মাতৃভূমি ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। অন্যান্য কিছু পরিযান বা অভিবাসনও, স্বপ্রণোদিত এবং মানুষের ইচ্ছাধীন হতে পারে। এগুলো এককভাব ভাবতে গেলে, এককজন মানুষ বা তার পরিবারারের নিজস্ব সিদ্ধান্ত মত হয়।[২৭২]:১০৭৯ অপরদিকে, আবারও বলা যায়, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে, কিছু কিছু পরিবার পুরোপুরিভাবে দারিদ্রতার স্বীকার হয়ে পড়তে পারে, অনেকে আরও গরীব হতে পারে। যে কারণে এরা কম ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে যাওয়ারও সামর্থ্য হারিয়ে ফেলে।[২৭৩]
জলবায়ু এবং আবহাওয়া-সম্পর্কিত অভিবাসন (migration) সাধারণত নিজ দেশের সীমানার মধ্যেই সীমিত থাকে, কিন্তু এই স্থানান্তর প্রতিসীমান্ত দূরবর্তী হয়ে থাকে। অনাবৃষ্টি বা দীর্ঘমেয়াদী খরা এবং প্রচণ্ড গরম ধীরে ধীরে মানুষদের দীর্ঘকালীন অভিবাসনে বাধ্য করে। বন্যার মতো আকস্মিক আবহাওয়া সংক্রান্ত দুর্যোগ এই প্রবণতা ত্বরান্বিত করে।[২৭৪] মরুকরণ এবং উর্বর ভূমির ক্ষয়নের ফলে, সাধারণত উন্নয়নশীল দেশগুলির গ্রামীণ এলাকা থেকে মানুষের অভিবাসন, শহর বা বড় জনপদের দিকে চলতে থাকে।[২৭৫]:১০৯
আন্তর্জাতিক উদ্বাস্তু নিরীক্ষণ কেন্দ্রের (ইন্টারনাল ডিসপ্লেসমেন্ট মনিটরিং সেন্টার) তথ্য অনুসারে, ২০২০ সালে চরম আবহাওয়া জনিত ঘটনায় প্রায় ৩ কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছেন। একই বছরে সহিংসতা এবং যুদ্ধের কারণে প্রায় ১ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েন। এই সংঘাতগুলোর পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের অবদান থাকতে পারে।[২৭৬][২৭৭] ২০১৮ সালে, বিশ্বব্যাংক অনুমান করেছিল যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে ৩.১ থেকে ১৪.৩ কোটি মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হবে। বর্ধিত তাপমাত্রার কারণে ফসলের অনাবাদি, পানির অভাব এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি থেকে নিজেদেরকে রক্ষা করার প্রচেষ্টায় এই বাস্তুচ্যুতি অনুসরণ করবে। তবে এই গবেষণাটি শুধুমাত্র উপ-সাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া এবং ল্যাটিন আমেরিকাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।[২৭৮][২৭৯]
সংঘাত
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন পানি এবং অন্যান্য সম্পদের উপর সংঘাতকে আরও তীব্র করতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বড় ধরনের জনসংখ্যা স্থানচ্যুতি এবং অভিবাসন ঘটতে পারে, যা উত্তেজনা বৃদ্ধির দিকে নিয়ে যেতে পারে।[২৮১][২৮২] অণু পর্যায়ে, জলবায়ু পরিবর্তন হিংসাত্মক অপরাধে বৃদ্ধির কারণ হিসেবেও চিহ্নিত হয়েছে।[২৮৩] বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে বিগত শতাব্দীতে সংঘাতকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনের চেয়ে অন্যান্য বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এরকম একটি বিষয় হলো বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে বৈষম্য। আরেকটি হলো নিম্ন আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন।[২৮৪] কিছু ক্ষেত্রে, জলবায়ু পরিবর্তন বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে আরও শান্তিপূর্ণ সম্পর্কের দিকে নিয়ে যেতে পারে। এর কারণ হলো পরিবেশগত সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য সাধারণ নীতিগুলো প্রয়োজন।[২৮৫]
গ্লোবাল ওয়ার্মিংকে "হুমকির গুণক" হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে।[২৮৬] নির্দিষ্ট কিছু স্থানে বিদ্যমান পরিস্থিতি, সেখানে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সংঘাতের উপর প্রভাব ফেলার সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এর মধ্যে রয়েছে জাতিগত বৈষম্য, কৃষির উপর নির্ভরশীল অর্থনীতি, অপর্যাপ্ত পরিকাঠামো, দুর্বল স্থানীয় শাসন এবং নিম্ন স্তরের উন্নয়ন।[২৮৭] খরায় ফসল নষ্টের পর গমের দামের আকস্মিক বৃদ্ধি সম্ভবত ২০১০ সালে "আরব বসন্ত" বিক্ষোভ এবং বিপ্লবের সূত্রপাতে অবদান রেখেছিল।[২৮৮][২৮৯]
আর্থিক প্রভাব
[সম্পাদনা]বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব সম্পর্কিত অর্থনৈতিক পূর্বাভাসগুলি যথেষ্ট পরিমাণে পৃথক। পর্যাপ্ত অভিযোজন ব্যবস্থা না থাকলে এই প্রভাবগুলো আরও খারাপ হয়।[২৯০] অর্থনৈতিক মডেলিং হয়তো বিপর্যয়মূলক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবকে কমিয়ে দেখাতে পারে। ক্ষতির পরিমাণ অনুমান করার সময়, অর্থনীতিবিদরা একটি ছাড়ের হার নির্বাচন করেন। এটি নির্ধারণ করে যে, ভবিষ্যতের তুলনায় কেউ এখনই পণ্য বা নগদ অর্থ রাখতে কতটা পছন্দ করেন। একটি উচ্চ ছাড়ের হার ব্যবহার করে অর্থনৈতিক ক্ষতিসমূহকে কমিয়ে দেখানো যেতে পারে। এর কারণ হলো ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ক্ষতির গুরুত্ব কম বিবেচিত হয়।[২৯১]
তাপমাত্রা যত বেশি বৃদ্ধি পায়, অর্থনৈতিক প্রভাব তত বেশি হয়।[২৯২] বিজ্ঞানীরা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস (২.৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এবং ৩.৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৬.৫৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) উষ্ণতার প্রভাব তুলনা করেছেন। কার্বন নিঃসরণ বন্ধ করার কোনো প্রচেষ্টা না থাকলে তাপমাত্রা এই উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে - এই সম্ভাব্য পরিস্থিতিকে উপস্থাপন করতেই তারা এই উচ্চতর তাপমাত্রার তুলনা ব্যবহার করেন। তারা আবিষ্কার করেছেন যে ৩.৬৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের তুলনায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় মোট ক্ষতি ৯০% কম হবে।[২৯৩]:২৫৬ একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে উষ্ণায়ন ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৫.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে শতাব্দীর শেষে বিশ্বব্যাপী জিডিপি ৩.৫% কমে যাবে। এই গবেষণায় 'টিপিং পয়েন্টস' এর সম্ভাব্য প্রভাবগুলোকে বাদ দেওয়া হয়েছে।[২৯৪]:২৫৬ আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে টিপিং পয়েন্টগুলোকে বাদ দিলে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রভাবকে দুই থেকে আট গুণ কমিয়ে দেখানো হয়। আরেকটি গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, ২০৫০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৩.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বৃদ্ধি বিশ্বের জিডিপি ২.৫% থেকে ৭.৫% কমিয়ে দেবে। এই পরিস্থিতিতে ২১০০ সালের মধ্যে তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (৭.২ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বেড়ে যেত। সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় এটি বিশ্বের জিডিপি ৩০% পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে।[২৯৫]
১৯৭০-এর দশক থেকে চরম আবহাওয়া জনিত ঘটনার কারণে বিশ্বব্যাপী ক্ষয়ক্ষতির খরচ দ্রুত বৃদ্ধির ইঙ্গিত পাওয়া যায়।[২৯৬] কিছু সামাজিক-অর্থনৈতিক কারণ এই বিশ্বব্যাপী ক্ষয়ক্ষতির প্রবণতায় অবদান রেখেছে। এর মধ্যে রয়েছে জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং ধনসম্পদের বৃদ্ধি।[২৯৭] এই ব্যাপারে আঞ্চলিক জলবায়ুগত কারণগুলোও ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে রয়েছে বৃষ্টিপাত ও বন্যার ঘটনাগুলোতে পরিবর্তন। পর্যবেক্ষণকৃত এই প্রবণতা বিশ্লেষণের সময় সামাজিক-অর্থনৈতিক কারণগুলোর তুলনায় জলবায়ু পরিবর্তনের আপেক্ষিক প্রভাব নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন।[২৯৮] তবে এই প্রবণতা ইঙ্গিত দেয় যে সামাজিক ব্যবস্থাগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমেই ঝুঁকির মুখে পড়ছে।[২৯৯]
অর্থনৈতিক বৈষম্য
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৈষম্যকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তুলনামূলকভাবে শীতল অঞ্চলের ধনী দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের তেমন নেতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাব অনুভব করেনি, এমনকি উপকৃতও হতে পারে। অন্যদিকে, গরিব ও উষ্ণতর দেশগুলোর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্ভবত হ্রাস পেয়েছে এবং এটি হ্রাস পেতনা যদি বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়ন না ঘটতো।[৩০১][৩০২]
অত্যন্ত প্রভাবিত খাতসমূহ
[সম্পাদনা]অন্যান্য খাতগুলোর তুলনায় জলবায়ু পরিবর্তন আবহাওয়া দ্বারা সরাসরি প্রভাবিত অর্থনৈতিক খাতগুলোর উপর বেশি প্রভাব ফেলে।[৩০৩] এটি কৃষি, মৎস্য ও বনজ সম্পদকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।[৩০৪] এছাড়াও পর্যটন এবং জ্বালানি খাতগুলোও এর দ্বারা প্রভাবিত হয়।[৩০৫] খরা ও চরম উষ্ণতার কারণে কৃষি এবং বনজ সম্পদকে অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে।[৩০৬] যদি বৈশিক উষ্ণায়ন ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে, তাহলে পর্যটন এবং বহিরঙ্গন কাজ মানিয়ে নিতে কতটা সক্ষম হবে তার সীমা দেখা দিতে পারে।[৩০৭]
থার্মাল পাওয়ার প্লান্টগুলিকে ঠান্ডা করার জন্য পানির উপর নির্ভরশীল। জলবায়ু পরিবর্তন খরা এবং মিঠা পানির ঘাটতির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে। উচ্চ অপারেটিং তাপমাত্রা তাদের দক্ষতা কমিয়ে দেয়। এটি তাদের আউটপুট হ্রাস করে।[৩০৮] জলবিদ্যুৎ চক্রের পরিবর্তনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হয়, যেমন নদীর প্রবাহ। নদীর প্রবাহ হ্রাসের কারণে এমনসব এলাকায় বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যেগুলো জলবিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। ব্রাজিল ব্যাপকভাবে জলবিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল, তাই এটি বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ। তাপমাত্রা বৃদ্ধি, পানিপ্রবাহ হ্রাস এবং বৃষ্টিপাতের পরিবর্তন শতাব্দীর শেষে মোট জ্বালানি উৎপাদন প্রতি বছর ৭% কমিয়ে দিতে পারে।[৩০৯] জলবায়ু পরিবর্তন তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের অবকাঠামোকে প্রভাবিত করে। ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির মতো দুর্যোগের ঝুঁকি বৃদ্ধির কারণে এগুলোর ওপরও বিশেষ ঝুঁকি তৈরি হয়।[৩১০]
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বীমা এবং আর্থিক সেবা খাতকে প্রভাবিত করে।[৩১১]:২১২–২১৩, ২২৮, ২৫২ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার জন্য বীমা একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। কিন্তু গরিব পরিবারগুলির কাছে এটি প্রায়শই অনুপলব্ধ থাকে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে, নির্দিষ্ট ধরনের বীমা, যেমন বন্যা বীমার প্রিমিয়াম বাড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে না পারার ফলে মানুষ কী বহন করতে পারে এবং বীমার খরচের মধ্যে ব্যবধান আরও বাড়ছে, কারণ ঝুঁকিগুলি বৃদ্ধি পায়।[৩১২] ২০১৯ সালে, মিউনিখ রি (Munich Re) বলেছিল যে জলবায়ু পরিবর্তন বাড়ির বীমাকে গড় আয় বা তার নিচে আয়ের পরিবারের জন্য অর্থবহভাবে ক্রয় করা অসম্ভব করে তুলতে পারে।[৩১৩]
জলবায়ু পরিবর্তন ইতিমধ্যেই পানামা খালের ওপর প্রভাব ফেলে শিপিং সেক্টরকে (জাহাজ চলাচল খাত) ক্ষতিগ্রস্ত করতে শুরু করেছে। খালে জাহাজ চলাচলের ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে যুক্ত বৃষ্টিপাতের ঘাটতি একটি সম্ভাব্য ভূমিকা পালন করেছে। এই ঘাটতির ফলে প্রতিদিন খাল দিয়ে অতিক্রমকারী জাহাজের সংখ্যা ৩৬ থেকে কমে ২২-এ দাঁড়িয়েছে এবং ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে তা ১৮-তে নেমে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।[৩১৪]
ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর উপর সামাজিক প্রভাব
[সম্পাদনা]জলবায়ু পরিবর্তন সম্প্রদায়ের মানুষদের ওপর সমানভাবে প্রভাব ফেলে না। নারী, বয়স্ক মানুষ, ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং শরণার্থীদের মতো ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর ওপর এর প্রভাব অন্যদের তুলনায় বেশি হতে পারে।[৩১৫]
- দারিদ্র্যে বসবাসকারী মানুষ: জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী নিম্ন-আয়ের সম্প্রদায় এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দরিদ্র মানুষকে অসমভাবে প্রভাবিত করে। দরিদ্র্যে বসবাসকারীদের ঝুঁকি এবং সংবেদনশীলতা বৃদ্ধির কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব অনুভবের সম্ভাবনা বেশি থাকে।[৩১৬] ২০২০ সালের একটি বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে অনুমান করা হয়েছে যে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৩০ সালের মধ্যে ৩২ মিলিয়ন থেকে ১৩২ মিলিয়ন অতিরিক্ত মানুষ চরম দারিদ্র্যে পতিত হবে।[৩১৭]
- নারী: জলবায়ু পরিবর্তন লিঙ্গ বৈষম্যকে আরও বাড়িয়ে দেয়।[৩১৮] এটি নারীর আর্থিকভাবে স্বাধীন হওয়ার ক্ষমতা হ্রাস করে[৩১৯] এবং নারীর সামগ্রিক সামাজিক ও রাজনৈতিক অধিকারের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কৃষির উপর অত্যধিক নির্ভরশীল অর্থনীতিতে এই প্রভাবগুলি বিশেষভাবে লক্ষণীয়।[৩২০]
- আদিবাসী জনগোষ্ঠী: আদিবাসী সম্প্রদায়গুলি খাদ্য এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়তার জন্য পরিবেশের উপর বেশি নির্ভর করে। পরিবেশগত ভারসাম্যে ব্যাঘাতের কারণে তাদের অস্তিত্ব বেশি ঝুঁকিতে পড়ে। সারা বিশ্বে আদিবাসী সম্প্রদায়গুলো অ-আদিবাসী সম্প্রদায়ের তুলনায় সাধারণত অর্থনৈতিকভাবে বেশি সুবিধাবঞ্চিত।[৩২১] এর পেছনে তারা যে নিপীড়নের শিকার হয়েছেন সেটার একটি ভূমিকা রয়েছে। বিভিন্ন সুবিধা সীমিত হওয়ার মধ্য আছে যেমন– শিক্ষা ও চাকরির সুযোগ, দারিদ্র্যের উচ্চ হার ইত্যাদি। এই সমস্ত তাদেরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য আরও ঝুঁকির মুখে ফেলে দেয়।[৩২২]
- শিশুরা: স্বাস্থ্য ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক দ্য ল্যানসেট পর্যালোচনাটি শিশুদেরকে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন দ্বারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে তালিকাভুক্ত করেছে।[৩২৩] পরিবেশগত কারণে শিশুদের মৃত্যুর সম্ভাবনা ১৪-৪৪ শতাংশ বেশি।[৩২৪]
সামাজিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা
[সম্পাদনা]দীর্ঘ সময় ধরে জলবায়ু পরিবর্তনকে মানুষের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। একটি "অস্তিত্বের হুমকি" রূপে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশগত আন্দোলনের একটি মূল থিম হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে। ছোট দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর জনগণও এই ধারণাটি প্রয়োগ করে। এই বিষয়েটিতে এখনো ব্যাপক গবেষণা হয়নি। অস্তিত্বের ঝুঁকি বলতে সেগুলোকে বোঝায় যা মানবতার বিলুপ্তি ঘটাতে পারে বা পৃথিবীতে বুদ্ধিমান জীবনের সম্ভাবনা ধ্বংস করতে পারে।[৩২৫] জলবায়ু পরিবর্তনের মূল ঝুঁকিগুলো সেই সংজ্ঞার সাথে মানানসই নয়। তবে, কিছু মূল জলবায়ু ঝুঁকি মানুষের বেঁচে থাকার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। উদাহরণস্বরূপ, নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চল মারাত্মকভাবে গরম হয়ে উঠতে পারে, সেসব স্থানে বসবাস অসম্ভব হয়ে যেতে পারে। অথবা সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসবাস করা অসম্ভব হয়ে যেতে পারে।[৩২৬][৩২৭][৩২৮]
দীর্ঘমেয়াদী সম্ভাব্য পরিস্থিতি (২৫০০ সাল পর্যন্ত)
[সম্পাদনা]২০২১ সালে, গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের প্রভাব শুধুমাত্র ২১০০ সাল পর্যন্ত অনুমান করা, যেমনটি গবেষণা এবং নীতি-নির্ধারণ ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রচলিত, হ্রস্বদৃষ্টির পরিচায়ক। এরপর তারা বিভিন্ন RCPs (জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য ভিন্ন ভিন্ন রূপ বা পরিস্থিতি), এবং ২০২৫ সাল পর্যন্ত তাদের প্রভাবগুলোকে মডেল করেন।[৩২৯][৩৩০]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Causes of Climate Change"। climate.nasa.gov। NASA। ২০১৯-১২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Climate Science Special Report / Fourth National Climate Assessment (NCA4), Volume I"। science2017.globalchange.gov। U.S. Global Change Research Program। ২০১৯-১২-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Extreme Weather and Climate Change"। NASA.gov। National Aeronautics and Space Administration। সেপ্টেম্বর ২০২৩। ২৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC), সম্পাদক (২০২২), "Summary for Policymakers", The Ocean and Cryosphere in a Changing Climate: Special Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, Cambridge: Cambridge University Press, পৃষ্ঠা 3–36, আইএসবিএন 978-1-009-15796-4, ডিওআই:10.1017/9781009157964.001 , সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-২৪
- ↑ "The Study of Earth as an Integrated System"। nasa.gov। NASA। ২০১৬। ২০১৬-১১-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Effects of climate change"। Met Office (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-২৩।
- ↑ Lindsey, Rebecca; Dahlman, Luann (জুন ২৮, ২০২২)। "Climate Change: Global Temperature"। climate.gov। National Oceanic and Atmospheric Administration। সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC), সম্পাদক (২০২২), "Summary for Policymakers", The Ocean and Cryosphere in a Changing Climate: Special Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, Cambridge: Cambridge University Press, পৃষ্ঠা 3–36, আইএসবিএন 978-1-009-15796-4, ডিওআই:10.1017/9781009157964.001 , সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-২৪
- ↑ Doney, Scott C.; Busch, D. Shallin; Cooley, Sarah R.; Kroeker, Kristy J. (২০২০-১০-১৭)। "The Impacts of Ocean Acidification on Marine Ecosystems and Reliant Human Communities"। Annual Review of Environment and Resources (ইংরেজি ভাষায়)। 45 (1): 83–112। আইএসএসএন 1543-5938। এসটুসিআইডি 225741986। ডিওআই:10.1146/annurev-environ-012320-083019 ।
- ↑ Rosenzweig, C., G. Casassa, D.J. Karoly, A. Imeson, C. Liu, A. Menzel, S. Rawlins, T.L. Root, B. Seguin, P. Tryjanowski, 2007: Chapter 1: Assessment of observed changes and responses in natural and managed systems. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 79-131.
- ↑ IPCC, 2019: Summary for Policymakers. In: Climate Change and Land: an IPCC special report on climate change, desertification, land degradation, sustainable land management, food security, and greenhouse gas fluxes in terrestrial ecosystems [P.R. Shukla, J. Skea, E. Calvo Buendia, V. Masson-Delmotte, H.- O. Pörtner, D. C. Roberts, P. Zhai, R. Slade, S. Connors, R. van Diemen, M. Ferrat, E. Haughey, S. Luz, S. Neogi, M. Pathak, J. Petzold, J. Portugal Pereira, P. Vyas, E. Huntley, K. Kissick, M. Belkacemi, J. Malley, (eds.)]. ডিওআই:10.1017/9781009157988.001
- ↑ Pecl, Gretta T.; Araújo, Miguel B.; Bell, Johann D.; Blanchard, Julia; Bonebrake, Timothy C.; Chen, I-Ching; Clark, Timothy D.; Colwell, Robert K.; Danielsen, Finn; Evengård, Birgitta; Falconi, Lorena; Ferrier, Simon; Frusher, Stewart; Garcia, Raquel A.; Griffis, Roger B.; Hobday, Alistair J.; Janion-Scheepers, Charlene; Jarzyna, Marta A.; Jennings, Sarah; Lenoir, Jonathan; Linnetved, Hlif I.; Martin, Victoria Y.; McCormack, Phillipa C.; McDonald, Jan; Mitchell, Nicola J.; Mustonen, Tero; Pandolfi, John M.; Pettorelli, Nathalie; Popova, Ekaterina; Robinson, Sharon A.; Scheffers, Brett R.; Shaw, Justine D.; Sorte, Cascade J. B.; Strugnell, Jan M.; Sunday, Jennifer M.; Tuanmu, Mao-Ning; Vergés, Adriana; Villanueva, Cecilia; Wernberg, Thomas; Wapstra, Erik; Williams, Stephen E. (৩১ মার্চ ২০১৭)। "Biodiversity redistribution under climate change: Impacts on ecosystems and human well-being"। Science। 355 (6332): eaai9214। hdl:10019.1/120851 । এসটুসিআইডি 206653576। ডিওআই:10.1126/science.aai9214। পিএমআইডি 28360268।
- ↑ Parmesan, Camille; Morecroft, Mike; Trisurat, Yongyut; ও অন্যান্য। "Chapter 2: Terrestrial and Freshwater Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press।
- ↑ Director, International (১৫ অক্টোবর ২০১৮)। "The Industries and Countries Most Vulnerable to Climate Change"। International Director। ২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810.
- ↑ Wilbanks, T.J., P. Romero Lankao, M. Bao, F. Berkhout, S. Cairncross, J.-P. Ceron, M. Kapshe, R. Muir-Wood and R. Zapata-Marti, 2007: Chapter 7: Industry, settlement and society. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 357-390.
- ↑ Kaczan, David J.; Orgill-Meyer, Jennifer (২০২০-০২-০১)। "The impact of climate change on migration: a synthesis of recent empirical insights"। Climatic Change (ইংরেজি ভাষায়)। 158 (3): 281–300। আইএসএসএন 1573-1480। এসটুসিআইডি 207988694। ডিওআই:10.1007/s10584-019-02560-0। বিবকোড:2020ClCh..158..281K।
- ↑ "GISS Surface Temperature Analysis (v4)"। NASA। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Kennedy, John; Ramasamy, Selvaraju; Andrew, Robbie; Arico, Salvatore; Bishop, Erin; Braathen, Geir (২০১৯)। WMO statement on the State of the Global Climate in 2018। Geneva: Chairperson, Publications Board, World Meteorological Organization। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 978-92-63-11233-0। ১২ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "Summary for Policymakers"। Synthesis report of the IPCC Sixth Assessment Report (পিডিএফ)। ২০২৩। A1, A4।
- ↑ State of the Global Climate 2021 (প্রতিবেদন)। World Meteorological Organization। ২০২২। পৃষ্ঠা 2। ১৮ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Lindsey, Rebecca; Dahlman, Luann (জুন ২৮, ২০২২)। "Climate Change: Global Temperature"। climate.gov। National Oceanic and Atmospheric Administration। সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Davy, Richard; Esau, Igor; Chernokulsky, Alexander; Outten, Stephen; Zilitinkevich, Sergej (জানুয়ারি ২০১৭)। "Diurnal asymmetry to the observed global warming"। International Journal of Climatology। 37 (1): 79–93। ডিওআই:10.1002/joc.4688 । বিবকোড:2017IJCli..37...79D।
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810.
- ↑ Joyce, Christopher (৩০ আগস্ট ২০১৮)। "To Predict Effects Of Global Warming, Scientists Looked Back 20,000 Years"। NPR। ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Overpeck, J.T. (২০ আগস্ট ২০০৮), NOAA Paleoclimatology Global Warming – The Story: Proxy Data, NOAA Paleoclimatology Program – NCDC Paleoclimatology Branch, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১২
- ↑ The 20th century was the hottest in nearly 2,000 years, studies show ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ জুলাই ২০১৯ তারিখে, 25 July 2019
- ↑ Nicholls, R.J., P.P. Wong, V.R. Burkett, J.O. Codignotto, J.E. Hay, R.F. McLean, S. Ragoonaden and C.D. Woodroffe, 2007: Chapter 6: Coastal systems and low-lying areas. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 315-356.
- ↑ Oppenheimer, M., B.C. Glavovic , J. Hinkel, R. van de Wal, A.K. Magnan, A. Abd-Elgawad, R. Cai, M. Cifuentes-Jara, R.M. DeConto, T. Ghosh, J. Hay, F. Isla, B. Marzeion, B. Meyssignac, and Z. Sebesvari, 2019: Chapter 4: Sea Level Rise and Implications for Low-Lying Islands, Coasts and Communities. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 321–445. https://doi.org/10.1017/9781009157964.006.
- ↑ Allen, M.R., O.P. Dube, W. Solecki, F. Aragón-Durand, W. Cramer, S. Humphreys, M. Kainuma, J. Kala, N. Mahowald, Y. Mulugetta, R. Perez, M.Wairiu, and K. Zickfeld, 2018: Chapter 1: Framing and Context. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T. Maycock, M. Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 49-92. https://doi.org/10.1017/9781009157940.003.
- ↑ Thomas R. Karl; Jerry M. Melillo; Thomas C. Peterson (সম্পাদকগণ)। "Global Climate Change"। Global Climate Change Impacts in the United States (পিডিএফ)। পৃষ্ঠা 22–24। ১৫ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৩।
- ↑ "In-depth Q&A: The IPCC's sixth assessment report on climate science"। Carbon Brief। ৯ আগস্ট ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ Collins, M.; Knutti, R.; Arblaster, J. M.; Dufresne, J.-L.; ও অন্যান্য (২০১৩)। "Chapter 12: Long-term Climate Change: Projections, Commitments and Irreversibility" (পিডিএফ)। IPCC AR5 WG1 2013। পৃষ্ঠা 1104। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ "Temperatures"। Climate Action Tracker। ৯ নভেম্বর ২০২১। ২৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Hausfather, Zeke (২১ জুন ২০১৭)। "Study: Why troposphere warming differs between models and satellite data"। Carbon Brief। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Trenberth, Ke (২০১১)। "Changes in precipitation with climate change"। Climate Research। 47 (1): 123–138। ডিওআই:10.3354/cr00953 । বিবকোড:2011ClRes..47..123T।
- ↑ "Climate change: evidence and causes | Royal Society"। royalsociety.org। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ Trenberth, Ke (২০১১)। "Changes in precipitation with climate change"। Climate Research। 47 (1): 123–138। ডিওআই:10.3354/cr00953 । বিবকোড:2011ClRes..47..123T।
- ↑ Swain, Daniel L.; Singh, Deepti; Touma, Danielle; Diffenbaugh, Noah S. (২০২০-০৬-১৯)। "Attributing Extreme Events to Climate Change: A New Frontier in a Warming World"। One Earth (ইংরেজি ভাষায়)। 2 (6): 522–527। আইএসএসএন 2590-3322। এসটুসিআইডি 222225686। ডিওআই:10.1016/j.oneear.2020.05.011 । বিবকোড:2020OEart...2..522S।
- ↑ Schwartz, M.D. and Reiter, B.E. (2000) Changes in North American spring. International Journal of Climatology, 20, 929–932.
- ↑ Hekmatzadeh, A.A., Kaboli, S. and Torabi Haghighi, A. (2020) New indices for assessing changes in seasons and in timing characteristics of air temperature. Theoretical and Applied Climatology, 140, 1247–1261. https://doi.org/10.1007/s00704-020-03156-w.
- ↑ Kozlov, M.V. and Berlina, N.G. (2002) Decline in the length of the summer season on the Kola Peninsula, Russia. Climatic Change, 54, 387–398
- ↑ Sparks, T.H. and Menzel, A. (2002) Observed changes in seasons: an overview. International Journal of Climatology, 22, 1715–1725.
- ↑ Aksu, H. (2022). A determination of season shifting across Turkey in the period 1965–2020. International Journal of Climatology, 42(16), 8232–8247. https://doi.org/10.1002/joc.7705
- ↑ "Mean Monthly Temperature Records Across the Globe / Timeseries of Global Land and Ocean Areas at Record Levels for October from 1951-2023"। NCEI.NOAA.gov। National Centers for Environmental Information (NCEI) of the National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA)। নভেম্বর ২০২৩। ১৬ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। (change "202310" in URL to see years other than 2023, and months other than 10=October)
- ↑ IPCC, 2021: Summary for Policymakers. In: Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 3−32, ডিওআই:10.1017/9781009157896.001
- ↑ Rousi, Efi; Kornhuber, Kai; Beobide-Arsuaga, Goratz; Luo, Fei; Coumou, Dim (৪ জুলাই ২০২২)। "Accelerated western European heatwave trends linked to more-persistent double jets over Eurasia"। Nature Communications। 13 (1): 3851। ডিওআই:10.1038/s41467-022-31432-y । পিএমআইডি 35788585
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9253148|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022NatCo..13.3851R। - ↑ "Summary for Policymakers" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis। Intergovernmental Panel on Climate Change। ২০২১। পৃষ্ঠা 8–10। ৪ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ IPCC, 2013: Summary for Policymakers. In: Climate Change 2013: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Fifth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Stocker, T.F., D. Qin, G.-K. Plattner, M. Tignor, S.K. Allen, J. Boschung, A. Nauels, Y. Xia, V. Bex and P.M. Midgley (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US.
- ↑ Clarke, Ben; Otto, Friederike; Stuart-Smith, Rupert; Harrington, Luke (২০২২-০৬-২৮)। "Extreme weather impacts of climate change: an attribution perspective"। Environmental Research: Climate। 1 (1): 012001। hdl:10044/1/97290 । আইএসএসএন 2752-5295। এসটুসিআইডি 250134589 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1088/2752-5295/ac6e7d । - ↑ Zhang, Yi; Held, Isaac; Fueglistaler, Stephan (৮ মার্চ ২০২১)। "Projections of tropical heat stress constrained by atmospheric dynamics"। Nature Geoscience। 14 (3): 133–137। এসটুসিআইডি 232146008 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1038/s41561-021-00695-3। বিবকোড:2021NatGe..14..133Z। - ↑ Milman, Oliver (৮ মার্চ ২০২১)। "Global heating pushes tropical regions towards limits of human livability"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০২২।
- ↑ NOAA (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২)। "Understanding the Arctic polar vortex"। www.climate.gov। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "How global warming can cause Europe's harsh winter weather"। Deutsche Welle। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ "Climate change: Arctic warming linked to colder winters"। BBC News। ২ সেপ্টেম্বর ২০২১। ২০ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ Cohen, Judah; Agel, Laurie; Barlow, Mathew; Garfinkel, Chaim I.; White, Ian (৩ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "Linking Arctic variability and change with extreme winter weather in the United States"। Science। 373 (6559): 1116–1121। এসটুসিআইডি 237402139 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1126/science.abi9167। পিএমআইডি 34516838|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2021Sci...373.1116C। - ↑ Douglas, Erin (১৪ ডিসেম্বর ২০২১)। "Winters get warmer with climate change. So what explains Texas' cold snap in February?"। The Texas Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০২১।
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ "Summary for policymakers", In IPCC SREX 2012, পৃষ্ঠা 8, ২৭ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১২
- ↑ Trenberth, Kevin E. (২০২২)। The Changing Flow of Energy Through the Climate System (1 সংস্করণ)। Cambridge University Press। আইএসবিএন 978-1-108-97903-0। এসটুসিআইডি 247134757 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1017/9781108979030। - ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Seneviratne, Sonia I.; Zhang, Xuebin; Adnan, M.; ও অন্যান্য (২০২১)। "Chapter 11: Weather and climate extreme events in a changing climate" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 1519।
- ↑ Seneviratne, Sonia I.; Zhang, Xuebin; Adnan, M.; ও অন্যান্য (২০২১)। "Chapter 11: Weather and climate extreme events in a changing climate" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 1519।
- ↑ Knutson, Thomas; Camargo, Suzana J.; Chan, Johnny C. L.; Emanuel, Kerry; Ho, Chang-Hoi; Kossin, James; Mohapatra, Mrutyunjay; Satoh, Masaki; Sugi, Masato; Walsh, Kevin; Wu, Liguang (আগস্ট ৬, ২০১৯)। "Tropical Cyclones and Climate Change Assessment: Part II. Projected Response to Anthropogenic Warming"। Bulletin of the American Meteorological Society। 101 (3): BAMS–D–18–0194.1। ডিওআই:10.1175/BAMS-D-18-0194.1 । বিবকোড:2020BAMS..101E.303K।
- ↑ Knutson, Thomas; Camargo, Suzana J.; Chan, Johnny C. L.; Emanuel, Kerry; Ho, Chang-Hoi; Kossin, James; Mohapatra, Mrutyunjay; Satoh, Masaki; Sugi, Masato; Walsh, Kevin; Wu, Liguang (আগস্ট ৬, ২০১৯)। "Tropical Cyclones and Climate Change Assessment: Part II. Projected Response to Anthropogenic Warming"। Bulletin of the American Meteorological Society। 101 (3): BAMS–D–18–0194.1। ডিওআই:10.1175/BAMS-D-18-0194.1 । বিবকোড:2020BAMS..101E.303K।
- ↑ Seneviratne, Sonia I.; Zhang, Xuebin; Adnan, M.; ও অন্যান্য (২০২১)। "Chapter 11: Weather and climate extreme events in a changing climate" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 1519।
- ↑ Reguero, B.; Losada, I.; Mendez, F. (২০১৯)। "A recent increase in global wave power as a consequence of oceanic warming"। Nature Communications। 10 (1): 205। ডিওআই:10.1038/s41467-018-08066-0। পিএমআইডি 30643133। পিএমসি 6331560 । বিবকোড:2019NatCo..10..205R।
- ↑ Bromirski, P. (২০২৩)। "Climate-Induced Decadal Ocean Wave Height Variability\ From Microseisms: 1931–2021"। Journal of Geophysical Research: Oceans। 128 (8)। এসটুসিআইডি 260414378 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1029/2023JC019722 । বিবকোড:2023JGRC..12819722B। - ↑ Aster, R.; Ringler, A.; Anthony, R.; Lee, T. (২০২৩)। "Increasing ocean wave energy observed in Earth's seismic wavefield since the late 20th century"। Nature Communications। 14 (1): 6984। ডিওআই:10.1038/s41467-023-42673-w। পিএমআইডি 37914695
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 10620394|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2023NatCo..14.6984A। - ↑ ক খ "Climate Change Indicators: Sea Level / Figure 1. Absolute Sea Level Change"। EPA.gov। U.S. Environmental Protection Agency (EPA)। জুলাই ২০২২। ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
Data sources: CSIRO, 2017. NOAA, 2022.
- ↑ "2022 Sea Level Rise Technical Report"। National Ocean Service, National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA)। ফেব্রুয়ারি ২০২২। নভেম্বর ২৯, ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Irina Ivanova (২ জুন ২০২২)। "California is rationing water amid its worst drought in 1,200 years"। CBS News। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০২২।
- ↑ Cook, Benjamin I.; Mankin, Justin S.; Anchukaitis, Kevin J. (২০১৮-০৫-১২)। "Climate Change and Drought: From Past to Future"। Current Climate Change Reports। 4 (2): 164–179। আইএসএসএন 2198-6061। এসটুসিআইডি 53624756। ডিওআই:10.1007/s40641-018-0093-2। বিবকোড:2018CCCR....4..164C।
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ Douville, H., K. Raghavan, J. Renwick, R.P. Allan, P.A. Arias, M. Barlow, R. Cerezo-Mota, A. Cherchi, T.Y. Gan, J. Gergis, D. Jiang, A. Khan, W. Pokam Mba, D. Rosenfeld, J. Tierney, and O. Zolina, 2021: Chapter 8: Water Cycle Changes. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US, pp. 1055–1210, ডিওআই:10.1017/9781009157896.010.
- ↑ "Scientists confirm global floods and droughts worsened by climate change"। PBS NewsHour (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৩-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০১।
- ↑ Mishra, A. K.; Singh, V. P. (২০১১)। "Drought modeling – A review"। Journal of Hydrology। 403 (1–2): 157–175। ডিওআই:10.1016/j.jhydrol.2011.03.049। বিবকোড:2011JHyd..403..157M।
- ↑ Daniel Tsegai, Miriam Medel, Patrick Augenstein, Zhuojing Huang (2022) Drought in Numbers 2022 - restoration for readiness and resilience, United Nations Convention to Combat Desertification (UNCCD)
- ↑ ক খ Haddad, Mohammed; Hussein, Mohammed (১৯ আগস্ট ২০২১)। "Mapping wildfires around the world"। Al Jazeera। ১৯ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। Data source: Centre for Research on the Epidemiology of Disasters.
- ↑ Jones, Matthew; Smith, Adam; Betts, Richard; Canadell, Josep; Prentice, Collin; Le Quéré, Corrine। "Climate Change Increases the Risk of Wildfires"। ScienceBrief। ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ Dunne, Daisy (১৪ জুলাই ২০২০)। "Explainer: How climate change is affecting wildfires around the world"। Carbon Brief। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ Dunne, Daisy (১৪ জুলাই ২০২০)। "Explainer: How climate change is affecting wildfires around the world"। Carbon Brief। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ von Schuckmann, Karina; Minière, Audrey; Gues, Flora; Cuesta-Valero, Francisco José; Kirchengast, Gottfried; Adusumilli, Susheel; Straneo, Fiammetta; Ablain, Michaël; Allan, Richard P.; Barker, Paul M.; Beltrami, Hugo; Blazquez, Alejandro; Boyer, Tim; Cheng, Lijing; Church, John (২০২৩-০৪-১৭)। "Heat stored in the Earth system 1960–2020: where does the energy go?"। Earth System Science Data (English ভাষায়)। 15 (4): 1675–1709। hdl:20.500.11850/619535 । আইএসএসএন 1866-3508। ডিওআই:10.5194/essd-15-1675-2023 । বিবকোড:2023ESSD...15.1675V।
- ↑ "Atmospheric CO
২ and Ocean pH"। cleanet.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৭। - ↑ "Quality of pH Measurements in the NODC Data Archives"। www.pmel.noaa.gov। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-১৮।
- ↑ "Summary for Policymakers"। The Ocean and Cryosphere in a Changing Climate (পিডিএফ)। ২০১৯। পৃষ্ঠা 3–36। আইএসবিএন 978-1-00-915796-4। ডিওআই:10.1017/9781009157964.001। ২০২৩-০৩-২৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-২৬।
- ↑ Cheng, Lijing; Abraham, John; Hausfather, Zeke; Trenberth, Kevin E. (১১ জানুয়ারি ২০১৯)। "How fast are the oceans warming?"। Science। 363 (6423): 128–129। এসটুসিআইডি 57825894। ডিওআই:10.1126/science.aav7619। পিএমআইডি 30630919। বিবকোড:2019Sci...363..128C।
- ↑ Doney, Scott C.; Busch, D. Shallin; Cooley, Sarah R.; Kroeker, Kristy J. (২০২০-১০-১৭)। "The Impacts of Ocean Acidification on Marine Ecosystems and Reliant Human Communities"। Annual Review of Environment and Resources (ইংরেজি ভাষায়)। 45 (1): 83–112। ডিওআই:10.1146/annurev-environ-012320-083019 । Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। Archived from the original on ২০১৭-১০-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৯।
- ↑ Doney, Scott C.; Busch, D. Shallin; Cooley, Sarah R.; Kroeker, Kristy J. (২০২০-১০-১৭)। "The Impacts of Ocean Acidification on Marine Ecosystems and Reliant Human Communities"। Annual Review of Environment and Resources (ইংরেজি ভাষায়)। 45 (1): 83–112। ডিওআই:10.1146/annurev-environ-012320-083019 । Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। Archived from the original on ২০১৭-১০-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০২-০৯।
- ↑ Bindoff, N.L., W.W.L. Cheung, J.G. Kairo, J. Arístegui, V.A. Guinder, R. Hallberg, N. Hilmi, N. Jiao, M.S. Karim, L. Levin, S. O'Donoghue, S.R. Purca Cuicapusa, B. Rinkevich, T. Suga, A. Tagliabue, and P. Williamson, 2019: Chapter 5: Changing Ocean, Marine Ecosystems, and Dependent Communities ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৯-১২-২০ তারিখে. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০২১-০৭-১২ তারিখে [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. In press.
- ↑ Freedman, Andrew (২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "Mixing of the planet's ocean waters is slowing down, speeding up global warming, study finds"। The Washington Post। ১৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Cheng, Lijing; Trenberth, Kevin E.; Gruber, Nicolas; Abraham, John P.; Fasullo, John T.; Li, Guancheng; Mann, Michael E.; Zhao, Xuanming; Zhu, Jiang (২০২০)। "Improved Estimates of Changes in Upper Ocean Salinity and the Hydrological Cycle"। Journal of Climate। 33 (23): 10357–10381। ডিওআই:10.1175/jcli-d-20-0366.1 । বিবকোড:2020JCli...3310357C।
- ↑ Chester, R.; Jickells, Tim (২০১২)। "Chapter 9: Nutrients oxygen organic carbon and the carbon cycle in seawater"। Marine geochemistry (3rd সংস্করণ)। Chichester, West Sussex, UK: Wiley/Blackwell। পৃষ্ঠা 182–183। আইএসবিএন 978-1-118-34909-0। ওসিএলসি 781078031। ২০২২-০২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২০।
- ↑ Bindoff, N.L., W.W.L. Cheung, J.G. Kairo, J. Arístegui, V.A. Guinder, R. Hallberg, N. Hilmi, N. Jiao, M.S. Karim, L. Levin, S. O'Donoghue, S.R. Purca Cuicapusa, B. Rinkevich, T. Suga, A. Tagliabue, and P. Williamson, 2019: Chapter 5: Changing Ocean, Marine Ecosystems, and Dependent Communities ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৯-১২-২০ তারিখে. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০২১-০৭-১২ তারিখে [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. In press.
- ↑ IPCC, 2019: Summary for Policymakers. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D. C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N. M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, New York, US. https://doi.org/10.1017/9781009157964.001.
- ↑ "WMO annual report highlights continuous advance of climate change"। World Meteorological Organization। ২১ এপ্রিল ২০২৩।
Press Release Number: 21042023
- ↑ IPCC, 2021: Summary for Policymakers. In: Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M. I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J. B. R. Matthews, T. K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, New York, US, pp. 3−32, doi:10.1017/9781009157896.001.
- ↑ WCRP Global Sea Level Budget Group (২০১৮)। "Global sea-level budget 1993–present"। Earth System Science Data। 10 (3): 1551–1590। ডিওআই:10.5194/essd-10-1551-2018 । বিবকোড:2018ESSD...10.1551W।
This corresponds to a mean sea-level rise of about 7.5 cm over the whole altimetry period. More importantly, the GMSL curve shows a net acceleration, estimated to be at 0.08mm/yr2.
- ↑ National Academies of Sciences, Engineering, and Medicine (২০১১)। "Synopsis"। Climate Stabilization Targets: Emissions, Concentrations, and Impacts over Decades to Millennia। Washington, DC: The National Academies Press। পৃষ্ঠা 5। আইএসবিএন 978-0-309-15176-4। ডিওআই:10.17226/12877।
Box SYN-1: Sustained warming could lead to severe impacts
- ↑ IPCC, 2021: Summary for Policymakers. In: Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M. I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J. B. R. Matthews, T. K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, New York, US, pp. 3−32, doi:10.1017/9781009157896.001.
- ↑ Fox-Kemper, B.; Hewitt, Helene T.; Xiao, C.; Aðalgeirsdóttir, G.; Drijfhout, S. S.; Edwards, T. L.; Golledge, N. R.; Hemer, M.; Kopp, R. E.; Krinner, G.; Mix, A. (২০২১)। Masson-Delmotte, V.; Zhai, P.; Pirani, A.; Connors, S. L.; Péan, C.; Berger, S.; Caud, N.; Chen, Y.; Goldfarb, L., সম্পাদকগণ। "Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, US: 1302।
- ↑ IPCC, 2021: Summary for Policymakers. In: Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M. I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J. B. R. Matthews, T. K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, New York, US, pp. 3−32, doi:10.1017/9781009157896.001.
- ↑ McMichael, Celia; Dasgupta, Shouro; Ayeb-Karlsson, Sonja; Kelman, Ilan (২০২০-১১-২৭)। "A review of estimating population exposure to sea-level rise and the relevance for migration"। Environmental Research Letters। 15 (12): 123005। আইএসএসএন 1748-9326। ডিওআই:10.1088/1748-9326/abb398। পিএমআইডি 34149864
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8208600|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2020ERL....15l3005M। - ↑ Bindoff, N. L.; Willebrand, J.; Artale, V.; Cazenave, A.; Gregory, J.; Gulev, S.; Hanawa, K.; Le Quéré, C.; Levitus, S.; Nojiri, Y.; Shum, C. K.; Talley, L. D.; Unnikrishnan, A. (২০০৭)। "Observations: Ocean Climate Change and Sea Level: §5.5.1: Introductory Remarks"। Solomon, S.; Qin, D.; Manning, M.; Chen, Z.; Marquis, M.; Averyt, K. B.; Tignor, M.; Miller, H. L.। Climate Change 2007: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন 978-0-521-88009-1। ২০ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ TAR Climate Change 2001: The Scientific Basis (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। International Panel on Climate Change, Cambridge University Press। ২০০১। আইএসবিএন 0521-80767-0। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Sea level to increase risk of deadly tsunamis"। United Press International। ২০১৮।
- ↑ Holder, Josh; Kommenda, Niko; Watts, Jonathan (৩ নভেম্বর ২০১৭)। "The three-degree world: cities that will be drowned by global warming"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-২৮।
- ↑ Kulp, Scott A.; Strauss, Benjamin H. (২৯ অক্টোবর ২০১৯)। "New elevation data triple estimates of global vulnerability to sea-level rise and coastal flooding"। Nature Communications। 10 (1): 4844। ডিওআই:10.1038/s41467-019-12808-z। পিএমআইডি 31664024। পিএমসি 6820795 । বিবকোড:2019NatCo..10.4844K।
- ↑ ক খ Slater, Thomas; Lawrence, Isobel R.; Otosaka, Inès N.; Shepherd, Andrew; Gourmelen, Noel; Jakob, Livia; Tepes, Paul; Gilbert, Lin; Nienow, Peter (২৫ জানুয়ারি ২০২১)। "Review article: Earth's ice imbalance"। The Cryosphere। 15 (1): 233–246। ডিওআই:10.5194/tc-15-233-2021 । বিবকোড:2021TCry...15..233S। Fig. 4.
- ↑ Rounce, David R.; Hock, Regine; Maussion, Fabien; Hugonnet, Romain; ও অন্যান্য (৫ জানুয়ারি ২০২৩)। "Global glacier change in the 21st century: Every increase in temperature matters"। Science। 379 (6627): 78–83। এসটুসিআইডি 255441012 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1126/science.abo1324। পিএমআইডি 36603094|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2023Sci...379...78R। - ↑ Carrer, Marco; Dibona, Raffaella; Prendin, Angela Luisa; Brunetti, Michele (ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "Recent waning snowpack in the Alps is unprecedented in the last six centuries"। Nature Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। 13 (2): 155–160। hdl:11577/3477269 । আইএসএসএন 1758-6798। ডিওআই:10.1038/s41558-022-01575-3 । বিবকোড:2023NatCC..13..155C।
- ↑ Getting to Know the Cryosphere ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে, Earth Labs
- ↑ Thackeray, Chad W.; Derksen, Chris; Fletcher, Christopher G.; Hall, Alex (২০১৯-১২-০১)। "Snow and Climate: Feedbacks, Drivers, and Indices of Change"। Current Climate Change Reports (ইংরেজি ভাষায়)। 5 (4): 322–333। আইএসএসএন 2198-6061। এসটুসিআইডি 201675060। ডিওআই:10.1007/s40641-019-00143-w। বিবকোড:2019CCCR....5..322T।
- ↑ IPCC, 2019: Technical Summary [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, M. Tignor, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.- O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 39–69. https://doi.org/10.1017/9781009157964.002
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ Lee, Ethan; Carrivick, Jonathan L.; Quincey, Duncan J.; Cook, Simon J.; James, William H. M.; Brown, Lee E. (২০২১-১২-২০)। "Accelerated mass loss of Himalayan glaciers since the Little Ice Age"। Scientific Reports (ইংরেজি ভাষায়)। 11 (1): 24284। আইএসএসএন 2045-2322। ডিওআই:10.1038/s41598-021-03805-8। পিএমআইডি 34931039
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8688493|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2021NatSR..1124284L। - ↑ The Andean glacier and water atlas : the impact of glacier retreat on water resources। Tina Schoolmeester, Koen Verbist, Kari Synnøve Johansen। Paris, France। ২০১৮। পৃষ্ঠা 9। আইএসবিএন 978-92-3-100286-1। ওসিএলসি 1085575303।
- ↑ "As Himalayan Glaciers Melt, a Water Crisis Looms in South Asia"। Yale E360 (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০১।
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ Collins M., M. Sutherland, L. Bouwer, S.-M. Cheong, T. Frölicher, H. Jacot Des Combes, M. Koll Roxy, I. Losada, K. McInnes, B. Ratter, E. Rivera-Arriaga, R.D. Susanto, D. Swingedouw, and L. Tibig, 2019: Chapter 6: Extremes, Abrupt Changes and Managing Risk. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 589–655. https://doi.org/10.1017/9781009157964.008.
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ Collins M., M. Sutherland, L. Bouwer, S.-M. Cheong, T. Frölicher, H. Jacot Des Combes, M. Koll Roxy, I. Losada, K. McInnes, B. Ratter, E. Rivera-Arriaga, R.D. Susanto, D. Swingedouw, and L. Tibig, 2019: Chapter 6: Extremes, Abrupt Changes and Managing Risk. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 589–655. https://doi.org/10.1017/9781009157964.008.
- ↑ Stokes, Chris R.; Abram, Nerilie J.; Bentley, Michael J.; ও অন্যান্য (আগস্ট ২০২২)। "Response of the East Antarctic Ice Sheet to past and future climate change"। Nature (ইংরেজি ভাষায়)। 608 (7922): 275–286। hdl:20.500.11820/9fe0943d-ae69-4916-a57f-13965f5f2691 । আইএসএসএন 1476-4687। এসটুসিআইডি 251494636 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1038/s41586-022-04946-0। পিএমআইডি 35948707|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022Natur.608..275S। - ↑ Collins M., M. Sutherland, L. Bouwer, S.-M. Cheong, T. Frölicher, H. Jacot Des Combes, M. Koll Roxy, I. Losada, K. McInnes, B. Ratter, E. Rivera-Arriaga, R.D. Susanto, D. Swingedouw, and L. Tibig, 2019: Chapter 6: Extremes, Abrupt Changes and Managing Risk. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 589–655. https://doi.org/10.1017/9781009157964.008.
- ↑ Oppenheimer, M., B.C. Glavovic , J. Hinkel, R. van de Wal, A.K. Magnan, A. Abd-Elgawad, R. Cai, M. Cifuentes-Jara, R.M. DeConto, T. Ghosh, J. Hay, F. Isla, B. Marzeion, B. Meyssignac, and Z. Sebesvari, 2019: Chapter 4: Sea Level Rise and Implications for Low-Lying Islands, Coasts and Communities. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 321–445. https://doi.org/10.1017/9781009157964.006.
- ↑ Oppenheimer, M., B.C. Glavovic , J. Hinkel, R. van de Wal, A.K. Magnan, A. Abd-Elgawad, R. Cai, M. Cifuentes-Jara, R.M. DeConto, T. Ghosh, J. Hay, F. Isla, B. Marzeion, B. Meyssignac, and Z. Sebesvari, 2019: Chapter 4: Sea Level Rise and Implications for Low-Lying Islands, Coasts and Communities. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 321–445. https://doi.org/10.1017/9781009157964.006.
- ↑ Purich, Ariaan; Doddridge, Edward W. (১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩)। "Record low Antarctic sea ice coverage indicates a new sea ice state"। Communications Earth & Environment। 4 (1): 314। এসটুসিআইডি 261855193 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1038/s43247-023-00961-9 । বিবকোড:2023ComEE...4..314P। - ↑ "Thermodynamics: Albedo | National Snow and Ice Data Center"। nsidc.org। ১১ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "How does sea ice affect global climate?"। NOAA। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ "Arctic Report Card 2012"। NOAA। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৩।
- ↑ Huang, Yiyi; Dong, Xiquan; Bailey, David A.; Holland, Marika M.; Xi, Baike; DuVivier, Alice K.; Kay, Jennifer E.; Landrum, Laura L.; Deng, Yi (২০১৯-০৬-১৯)। "Thicker Clouds and Accelerated Arctic Sea Ice Decline: The Atmosphere-Sea Ice Interactions in Spring"। Geophysical Research Letters। 46 (12): 6980–6989। hdl:10150/634665 । আইএসএসএন 0094-8276। এসটুসিআইডি 189968828। ডিওআই:10.1029/2019gl082791 । বিবকোড:2019GeoRL..46.6980H।
- ↑ Senftleben, Daniel; Lauer, Axel; Karpechko, Alexey (২০২০-০২-১৫)। "Constraining Uncertainties in CMIP5 Projections of September Arctic Sea Ice Extent with Observations"। Journal of Climate। 33 (4): 1487–1503। আইএসএসএন 0894-8755। এসটুসিআইডি 210273007। ডিওআই:10.1175/jcli-d-19-0075.1 । বিবকোড:2020JCli...33.1487S।
- ↑ Yadav, Juhi; Kumar, Avinash; Mohan, Rahul (২০২০-০৫-২১)। "Dramatic decline of Arctic sea ice linked to global warming"। Natural Hazards। 103 (2): 2617–2621। আইএসএসএন 0921-030X। এসটুসিআইডি 218762126। ডিওআই:10.1007/s11069-020-04064-y। বিবকোড:2020NatHa.103.2617Y।
- ↑ IPCC, 2018: Summary for Policymakers. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T. Maycock, M. Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 3-24. https://doi.org/10.1017/9781009157940.001.
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ "Understanding climate: Antarctic sea ice extent"। NOAA Climate.gov। ১৪ মার্চ ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৩-২৬।
- ↑ Fox-Kemper, B., H.T. Hewitt, C. Xiao, G. Aðalgeirsdóttir, S.S. Drijfhout, T.L. Edwards, N.R. Golledge, M. Hemer, R.E. Kopp, G. Krinner, A. Mix, D. Notz, S. Nowicki, I.S. Nurhati, L. Ruiz, J.-B. Sallée, A.B.A. Slangen, and Y. Yu, 2021: Chapter 9: Ocean, Cryosphere and Sea Level Change. In Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, A. Pirani, S.L. Connors, C. Péan, S. Berger, N. Caud, Y. Chen, L. Goldfarb, M.I. Gomis, M. Huang, K. Leitzell, E. Lonnoy, J.B.R. Matthews, T.K. Maycock, T. Waterfield, O. Yelekçi, R. Yu, and B. Zhou (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, US ডিওআই:10.1017/9781009157896.011.
- ↑ Barry, Roger Graham; Gan, Thian-Yew (২০২১)। The global cryosphere past, present and future (Second revised সংস্করণ)। Cambridge, United Kingdom। আইএসবিএন 978-1-108-48755-9। ওসিএলসি 1256406954।
- ↑ Koven, Charles D.; Riley, William J.; Stern, Alex (২০১২-১০-০১)। "Analysis of Permafrost Thermal Dynamics and Response to Climate Change in the CMIP5 Earth System Models"। Journal of Climate। 26 (6): 1877–1900। ওএসটিআই 1172703। ডিওআই:10.1175/JCLI-D-12-00228.1 ।
- ↑ Armstrong McKay, David I.; Staal, Arie; Abrams, Jesse F.; Winkelmann, Ricarda; Sakschewski, Boris; Loriani, Sina; Fetzer, Ingo; Cornell, Sarah E.; Rockström, Johan; Lenton, Timothy M. (২০২২-০৯-০৯)। "Exceeding 1.5 °C global warming could trigger multiple climate tipping points"। Science। 377 (6611): eabn7950। hdl:10871/131584 । এসটুসিআইডি 252161375 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1126/science.abn7950। পিএমআইডি 36074831|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Programme, United Nations Environment (২০০৯)। The Natural Fix? The Role of Ecosystems in Climate Mitigation: A UNEP Rapid Response Assessment। UNEP/Earthprint। পৃষ্ঠা 20, 55। hdl:20.500.11822/7852। আইএসবিএন 978-82-7701-057-1।
- ↑ Rosenzweig, C., G. Casassa, D.J. Karoly, A. Imeson, C. Liu, A. Menzel, S. Rawlins, T.L. Root, B. Seguin, P. Tryjanowski, 2007: Chapter 1: Assessment of observed changes and responses in natural and managed systems. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 79-131.
- ↑ Pecl, Gretta T.; Araújo, Miguel B.; Bell, Johann D.; Blanchard, Julia; Bonebrake, Timothy C.; Chen, I-Ching; Clark, Timothy D.; Colwell, Robert K.; Danielsen, Finn; Evengård, Birgitta; Falconi, Lorena; Ferrier, Simon; Frusher, Stewart; Garcia, Raquel A.; Griffis, Roger B.; Hobday, Alistair J.; Janion-Scheepers, Charlene; Jarzyna, Marta A.; Jennings, Sarah; Lenoir, Jonathan; Linnetved, Hlif I.; Martin, Victoria Y.; McCormack, Phillipa C.; McDonald, Jan; Mitchell, Nicola J.; Mustonen, Tero; Pandolfi, John M.; Pettorelli, Nathalie; Popova, Ekaterina; Robinson, Sharon A.; Scheffers, Brett R.; Shaw, Justine D.; Sorte, Cascade J. B.; Strugnell, Jan M.; Sunday, Jennifer M.; Tuanmu, Mao-Ning; Vergés, Adriana; Villanueva, Cecilia; Wernberg, Thomas; Wapstra, Erik; Williams, Stephen E. (৩১ মার্চ ২০১৭)। "Biodiversity redistribution under climate change: Impacts on ecosystems and human well-being"। Science। 355 (6332): eaai9214। hdl:10019.1/120851 । এসটুসিআইডি 206653576। ডিওআই:10.1126/science.aai9214। পিএমআইডি 28360268।
- ↑ Díaz, S.; ও অন্যান্য (২০১৯)। Summary for policymakers of the global assessment report on biodiversity and ecosystem services of the Intergovernmental Science-Policy Platform on Biodiversity and Ecosystem Services. (পিডিএফ)। Bonn, Germany: ISBES secretariat। পৃষ্ঠা 12। ২৩ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Díaz, S.; ও অন্যান্য (২০১৯)। Summary for policymakers of the global assessment report on biodiversity and ecosystem services of the Intergovernmental Science-Policy Platform on Biodiversity and Ecosystem Services. (পিডিএফ)। Bonn, Germany: ISBES secretariat। পৃষ্ঠা 16। ২৩ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ McElwee, Pamela (১ নভেম্বর ২০২১)। "Climate Change and Biodiversity Loss"। Current History। 120 (829): 295–300। এসটুসিআইডি 240056779 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1525/curh.2021.120.829.295 । - ↑ Meyer, Andreas L. S.; Bentley, Joanne; Odoulami, Romaric C.; Pigot, Alex L.; Trisos, Christopher H. (১৫ আগস্ট ২০২২)। "Risks to biodiversity from temperature overshoot pathways"। Philosophical Transactions of the Royal Society B: Biological Sciences। 377 (1857): 20210394। ডিওআই:10.1098/rstb.2021.0394। পিএমআইডি 35757884
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9234811|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Pecl, Gretta T.; Araújo, Miguel B.; Bell, Johann D.; Blanchard, Julia; Bonebrake, Timothy C.; Chen, I-Ching; Clark, Timothy D.; Colwell, Robert K.; Danielsen, Finn; Evengård, Birgitta; Falconi, Lorena; Ferrier, Simon; Frusher, Stewart; Garcia, Raquel A.; Griffis, Roger B.; Hobday, Alistair J.; Janion-Scheepers, Charlene; Jarzyna, Marta A.; Jennings, Sarah; Lenoir, Jonathan; Linnetved, Hlif I.; Martin, Victoria Y.; McCormack, Phillipa C.; McDonald, Jan; Mitchell, Nicola J.; Mustonen, Tero; Pandolfi, John M.; Pettorelli, Nathalie; Popova, Ekaterina; Robinson, Sharon A.; Scheffers, Brett R.; Shaw, Justine D.; Sorte, Cascade J. B.; Strugnell, Jan M.; Sunday, Jennifer M.; Tuanmu, Mao-Ning; Vergés, Adriana; Villanueva, Cecilia; Wernberg, Thomas; Wapstra, Erik; Williams, Stephen E. (৩১ মার্চ ২০১৭)। "Biodiversity redistribution under climate change: Impacts on ecosystems and human well-being"। Science। 355 (6332): eaai9214। hdl:10019.1/120851 । এসটুসিআইডি 206653576। ডিওআই:10.1126/science.aai9214। পিএমআইডি 28360268।
- ↑ Wolfe, Barrett; Champion, Curtis; Pecl, Gretta; Strugnell, Jan; Watson, Sue-Ann (২৮ আগস্ট ২০২২)। "Thousands of photos captured by everyday Australians reveal the secrets of our marine life as oceans warm"। The Conversation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০৯।
- ↑ Rosenzweig, C. (ডিসেম্বর ২০০৮)। "Science Briefs: Warming Climate is Changing Life on Global Scale"। Website of the US National Aeronautics and Space Administration, Goddard Institute for Space Studies। ৪ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১১।
- ↑ Parmesan, Camille; Morecroft, Mike; Trisurat, Yongyut; ও অন্যান্য। "Chapter 2: Terrestrial and Freshwater Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 206।
- ↑ Cooley, S.; Schoeman, D.; Bopp, L.; Boyd, P.; ও অন্যান্য। "Chapter 3: Ocean and Coastal Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। পৃষ্ঠা 385।
- ↑ Cooley, S.; Schoeman, D.; Bopp, L.; Boyd, P.; ও অন্যান্য। "Chapter 3: Ocean and Coastal Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। পৃষ্ঠা 385।
- ↑ Parmesan, Camille; Morecroft, Mike; Trisurat, Yongyut; ও অন্যান্য। "Chapter 2: Terrestrial and Freshwater Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 206।
- ↑ Fischlin, A., G.F. Midgley, J.T. Price, R. Leemans, B. Gopal, C. Turley, M.D.A. Rounsevell, O.P. Dube, J. Tarazona, A.A. Velichko, 2007: Chapter 4: Ecosystems, their properties, goods, and services. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, 211-272.
- ↑ Fischlin, A., G.F. Midgley, J.T. Price, R. Leemans, B. Gopal, C. Turley, M.D.A. Rounsevell, O.P. Dube, J. Tarazona, A.A. Velichko, 2007: Chapter 4: Ecosystems, their properties, goods, and services. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, 211-272.
- ↑ Fischlin, A., G.F. Midgley, J.T. Price, R. Leemans, B. Gopal, C. Turley, M.D.A. Rounsevell, O.P. Dube, J. Tarazona, A.A. Velichko, 2007: Chapter 4: Ecosystems, their properties, goods, and services. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, 211-272.
- ↑ Settele, J.; Scholes, R.; Betts, R.; Bunn, S.; ও অন্যান্য (২০১৪)। "Chapter 4: Terrestrial and Inland Water Systems" (পিডিএফ)। IPCC AR5 WG2 A 2014। পৃষ্ঠা 275। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ Cuff, Madeleine। "The first breach of 1.5 °C will be a temporary but devastating failure"। New Scientist (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০৯।
- ↑ "Fact sheet - Biodiversity" (পিডিএফ)। IPCC Sixth Assessment Report।
- ↑ Parmesan, Camille; Morecroft, Mike; Trisurat, Yongyut; ও অন্যান্য। "Chapter 2: Terrestrial and Freshwater Ecosystems and their Services" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press।
- ↑ Butler, Rhett A. (৩১ মার্চ ২০২১)। "Global forest loss increases in 2020"। Mongabay। ১ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। ● Mongabay graphing WRI data from "Forest Loss / How much tree cover is lost globally each year?"। research.WRI.org। World Resources Institute — Global Forest Review। ২০২৩। ২ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Lovejoy, Thomas E.; Nobre, Carlos (২০১৯)। "Amazon tipping point: Last chance for action"। Science Advances। 5 (12): eaba2949। ডিওআই:10.1126/sciadv.aba2949 । পিএমআইডি 32064324
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 6989302 । বিবকোড:2019SciA....5A2949L। - ↑ "Ecosystems the size of Amazon 'can collapse within decades'"। The Guardian। ১০ মার্চ ২০২০। ১২ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Cooper, Gregory S.; Willcock, Simon; Dearing, John A. (১০ মার্চ ২০২০)। "Regime shifts occur disproportionately faster in larger ecosystems"। Nature Communications। 11 (1): 1175। ডিওআই:10.1038/s41467-020-15029-x। পিএমআইডি 32157098
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 7064493|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2020NatCo..11.1175C। - ↑ Smale, Dan A.; Wernberg, Thomas; Oliver, Eric C. J.; Thomsen, Mads; Harvey, Ben P.; Straub, Sandra C.; Burrows, Michael T.; Alexander, Lisa V.; Benthuysen, Jessica A.; Donat, Markus G.; Feng, Ming; Hobday, Alistair J.; Holbrook, Neil J.; Perkins-Kirkpatrick, Sarah E.; Scannell, Hillary A.; Sen Gupta, Alex; Payne, Ben L.; Moore, Pippa J. (এপ্রিল ২০১৯)। "Marine heatwaves threaten global biodiversity and the provision of ecosystem services" (পিডিএফ)। Nature Climate Change। 9 (4): 306–312। এসটুসিআইডি 91471054। ডিওআই:10.1038/s41558-019-0412-1। বিবকোড:2019NatCC...9..306S।
- ↑ Bindoff, N.L., W.W.L. Cheung, J.G. Kairo, J. Arístegui, V.A. Guinder, R. Hallberg, N. Hilmi, N. Jiao, M.S. Karim, L. Levin, S. O'Donoghue, S.R. Purca Cuicapusa, B. Rinkevich, T. Suga, A. Tagliabue, and P. Williamson, 2019: Chapter 5: Changing Ocean, Marine Ecosystems, and Dependent Communities. In: IPCC Special Report on the Ocean and Cryosphere in a Changing Climate [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, V. Masson-Delmotte, P. Zhai, M. Tignor, E. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Nicolai, A. Okem, J. Petzold, B. Rama, N.M. Weyer (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 447–587. https://doi.org/10.1017/9781009157964.007.
- ↑ Riebesell, Ulf; Körtzinger, Arne; Oschlies, Andreas (২০০৯)। "Sensitivities of marine carbon fluxes to ocean change"। PNAS। 106 (49): 20602–20609। ডিওআই:10.1073/pnas.0813291106 । পিএমআইডি 19995981। পিএমসি 2791567 ।
- ↑ Hall-Spencer, Jason M.; Harvey, Ben P. (২০১৯-০৫-১০)। Osborn, Dan, সম্পাদক। "Ocean acidification impacts on coastal ecosystem services due to habitat degradation"। Emerging Topics in Life Sciences (ইংরেজি ভাষায়)। 3 (2): 197–206। আইএসএসএন 2397-8554। ডিওআই:10.1042/ETLS20180117। পিএমআইডি 33523154
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 7289009|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ "The Study of Earth as an Integrated System"। nasa.gov। NASA। ২০১৬। নভেম্বর ২, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Fig. TS.17, Technical Summary, Sixth Assessment Report (AR6), Working Group I, IPCC, 2021, p. 96. Archived from the original on July 21, 2022.
- ↑ Stocker, Thomas F.; Dahe, Qin; Plattner, Gian-Kaksper (২০১৩)। IPCC AR5 WG1. Technical Summary (পিডিএফ)। ১৬ জুলাই ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। See esp. TFE.6: Climate Sensitivity and Feedbacks at p. 82.
- ↑ Kopp, R. E.; Hayhoe, K.; Easterling, D.R.; Hall, T.; ও অন্যান্য (২০১৭)। "Chapter 15: Potential Surprises: Compound Extremes and Tipping Elements"। In USGCRP 2017। US National Climate Assessment। পৃষ্ঠা 411। ২০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Kopp, R. E.; Hayhoe, K.; Easterling, D.R.; Hall, T.; ও অন্যান্য (২০১৭)। "Chapter 15: Potential Surprises: Compound Extremes and Tipping Elements"। In USGCRP 2017। US National Climate Assessment। পৃষ্ঠা 417। ২০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Carrington, Damian (২৭ নভেম্বর ২০১৯)। "Climate emergency: world 'may have crossed tipping points'"। The Guardian। ৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০২০।
- ↑ Leahy, Stephen (২০১৯-১১-২৭)। "Climate change driving entire planet to dangerous 'global tipping point'"। National Geographic (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৫-০৬।
- ↑ Kopp, R. E.; Hayhoe, K.; Easterling, D.R.; Hall, T.; ও অন্যান্য (২০১৭)। "Chapter 15: Potential Surprises: Compound Extremes and Tipping Elements"। In USGCRP 2017। US National Climate Assessment। পৃষ্ঠা 417। ২০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ Ripple, William J; Wolf, Christopher; Newsome, Thomas M.; Gregg, Jillian W.; Lenton, Tim; Palomo, Ignacio; Eikelboom, Jasper A. J.; Law, Beverly E.; Huq, Saleemul; Duffy, Philip B.; Rockström, Johan (২৮ জুলাই ২০২১)। "World Scientists' Warning of a Climate Emergency 2021"। BioScience। 71 (biab079): 894–898। hdl:1808/30278 । আইএসএসএন 0006-3568। ডিওআই:10.1093/biosci/biab079।
- ↑ Lontzek, Thomas S.; Cai, Yongyang; Judd, Kenneth L.; Lenton, Timothy M. (মে ২০১৫)। "Stochastic integrated assessment of climate tipping points indicates the need for strict climate policy"। Nature Climate Change। 5 (5): 441–444। hdl:10871/35041 । এসটুসিআইডি 84760180। ডিওআই:10.1038/nclimate2570। বিবকোড:2015NatCC...5..441L।
- ↑ OECD (২০২২)। Climate Tipping Points: Insights for Effective Policy Action (পিডিএফ)। Paris: OECD Publishing। পৃষ্ঠা 29। আইএসবিএন 978-92-64-35465-4।
- ↑ Lenton, Timothy M.; Rockström, Johan; Gaffney, Owen; Rahmstorf, Stefan; Richardson, Katherine; Steffen, Will; Schellnhuber, Hans Joachim (২০১৯)। "Climate tipping points — too risky to bet against"। Nature। 575 (7784): 592–595। hdl:10871/40141 । ডিওআই:10.1038/d41586-019-03595-0 । পিএমআইডি 31776487। বিবকোড:2019Natur.575..592L।
- ↑ Carrington, Damian (৩ জুন ২০২১)। "Climate tipping points could topple like dominoes, warn scientists"। The Guardian। ৭ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুন ২০২১।
- ↑ C. Rocha, Juan; Peterson, Garry; Bodin, Örjan; Levin, Simon (২১ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Cascading regime shifts within and across scales"। Science। 362 (6421): 1379–1383। এসটুসিআইডি 56582186। ডিওআই:10.1126/science.aat7850 । পিএমআইডি 30573623। বিবকোড:2018Sci...362.1379R।
- ↑ Watts, Jonathan (২০ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Risks of 'domino effect' of tipping points greater than thought, study says"। The Guardian। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810
- ↑ Arias, Paola A.; Bellouin, Nicolas; Coppola, Erika; Jones, Richard G.; ও অন্যান্য (২০২১)। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2021: The Physical Science Basis. Contribution of Working Group I to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। পৃষ্ঠা 106।
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810
- ↑ Sabūnas, Audrius; Miyashita, Takuya; Fukui, Nobuki; Shimura, Tomoya; Mori, Nobuhito (১০ নভেম্বর ২০২১)। "Impact Assessment of Storm Surge and Climate Change-Enhanced Sea Level Rise on Atoll Nations: A Case Study of the Tarawa Atoll, Kiribati"। Frontiers in Built Environment। 7। ডিওআই:10.3389/fbuil.2021.752599 ।
- ↑ Carrington, Damian (২২ মে ২০২৩)। "Global heating will push billions outside 'human climate niche'"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০২৩।
- ↑ Cissé, G., R. McLeman, H. Adams, P. Aldunce, K. Bowen, D. Campbell-Lendrum, S. Clayton, K.L. Ebi, J. Hess, C. Huang, Q. Liu, G. McGregor, J. Semenza, and M.C. Tirado, 2022: Chapter 7: Health, Wellbeing, and the Changing Structure of Communities. In: Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, M. Tignor, E.S. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Craig, S. Langsdorf, S. Löschke, V. Möller, A. Okem, B. Rama (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 1041–1170, doi:10.1017/9781009325844.009.
- ↑ Marina Romanello, Claudia Di Napoli, Paul Drummond, Carole Green, Harry Kennard, Pete Lampard, Daniel Scamman, Nigel Arnell, Sonja Ayeb-Karlsson, Lea Berrang Ford, Kristine Belesova, Kathryn Bowen, Wenjia Cai, Max Callaghan, Diarmid Campbell-Lendrum, Jonathan Chambers, Kim R van Daalen, Carole Dalin, Niheer Dasandi, Shouro Dasgupta, Michael Davies, Paula Dominguez-Salas, Robert Dubrow, Kristie L Ebi, Matthew Eckelman, Paul Ekins, Luis E Escobar, Lucien Georgeson, Hilary Graham, Samuel H Gunther, Ian Hamilton, Yun Hang, Risto Hänninen, Stella Hartinger, Kehan He, Jeremy J Hess, Shih-Che Hsu, Slava Jankin, Louis Jamart et al. (2022) The 2022 report of the Lancet Countdown on health and climate change: health at the mercy of fossil fuels, The Lancet, Vol 400 November 5, DOI: 10.1016/ S0140-6736(22)01540-9
- ↑ Romanello, Marina; McGushin, Alice; Di Napoli, Claudia; Drummond, Paul; Hughes, Nick; Jamart, Louis; Kennard, Harry; Lampard, Pete; Solano Rodriguez, Baltazar; Arnell, Nigel; Ayeb-Karlsson, Sonja; Belesova, Kristine; Cai, Wenjia; Campbell-Lendrum, Diarmid; Capstick, Stuart; Chambers, Jonathan; Chu, Lingzhi; Ciampi, Luisa; Dalin, Carole; Dasandi, Niheer; Dasgupta, Shouro; Davies, Michael; Dominguez-Salas, Paula; Dubrow, Robert; Ebi, Kristie L; Eckelman, Matthew; Ekins, Paul; Escobar, Luis E; Georgeson, Lucien; Grace, Delia; Graham, Hilary; Gunther, Samuel H; Hartinger, Stella; He, Kehan; Heaviside, Clare; Hess, Jeremy; Hsu, Shih-Che; Jankin, Slava; Jimenez, Marcia P; Kelman, Ilan; ও অন্যান্য (অক্টোবর ২০২১)। "The 2021 report of the Lancet Countdown on health and climate change: code red for a healthy future" (পিডিএফ)। The Lancet। 398 (10311): 1619–1662। hdl:10278/3746207 । এসটুসিআইডি 239046862 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(21)01787-6। পিএমআইডি 34687662|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Romanello, Marina; McGushin, Alice; Di Napoli, Claudia; Drummond, Paul; Hughes, Nick; Jamart, Louis; Kennard, Harry; Lampard, Pete; Solano Rodriguez, Baltazar; Arnell, Nigel; Ayeb-Karlsson, Sonja; Belesova, Kristine; Cai, Wenjia; Campbell-Lendrum, Diarmid; Capstick, Stuart; Chambers, Jonathan; Chu, Lingzhi; Ciampi, Luisa; Dalin, Carole; Dasandi, Niheer; Dasgupta, Shouro; Davies, Michael; Dominguez-Salas, Paula; Dubrow, Robert; Ebi, Kristie L; Eckelman, Matthew; Ekins, Paul; Escobar, Luis E; Georgeson, Lucien; Grace, Delia; Graham, Hilary; Gunther, Samuel H; Hartinger, Stella; He, Kehan; Heaviside, Clare; Hess, Jeremy; Hsu, Shih-Che; Jankin, Slava; Jimenez, Marcia P; Kelman, Ilan; ও অন্যান্য (অক্টোবর ২০২১)। "The 2021 report of the Lancet Countdown on health and climate change: code red for a healthy future" (পিডিএফ)। The Lancet। 398 (10311): 1619–1662। hdl:10278/3746207 । এসটুসিআইডি 239046862 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(21)01787-6। পিএমআইডি 34687662|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Levy, Karen; Smith, Shanon M.; Carlton, Elizabeth J. (২০১৮)। "Climate Change Impacts on Waterborne Diseases: Moving Toward Designing Interventions"। Current Environmental Health Reports। 5 (2): 272–282। আইএসএসএন 2196-5412। ডিওআই:10.1007/s40572-018-0199-7। পিএমআইডি 29721700। পিএমসি 6119235 ।
- ↑ Baker, Rachel E.; Mahmud, Ayesha S.; Miller, Ian F.; Rajeev, Malavika; Rasambainarivo, Fidisoa; Rice, Benjamin L.; Takahashi, Saki; Tatem, Andrew J.; Wagner, Caroline E.; Wang, Lin-Fa; Wesolowski, Amy; Metcalf, C. Jessica E. (এপ্রিল ২০২২)। "Infectious disease in an era of global change"। Nature Reviews Microbiology (ইংরেজি ভাষায়)। 20 (4): 193–205। আইএসএসএন 1740-1534। ডিওআই:10.1038/s41579-021-00639-z। পিএমআইডি 34646006
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8513385|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Wilson, Mary E. (২০১০)। "Geography of infectious diseases"। Infectious Diseases: 1055–1064। আইএসবিএন 9780323045797। ডিওআই:10.1016/B978-0-323-04579-7.00101-5। পিএমসি 7152081
|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Watts, Nick; Amann, Markus; Arnell, Nigel; Ayeb-Karlsson, Sonja; Belesova, Kristine; Boykoff, Maxwell; Byass, Peter; Cai, Wenjia; Campbell-Lendrum, Diarmid; Capstick, Stuart; Chambers, Jonathan (১৬ নভেম্বর ২০১৯)। "The 2019 report of The Lancet Countdown on health and climate change: ensuring that the health of a child born today is not defined by a changing climate" (পিডিএফ)। The Lancet। 394 (10211): 1836–1878। এসটুসিআইডি 207976337। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(19)32596-6। পিএমআইডি 31733928।
- ↑ Watts, Nick; Adger, W Neil; Agnolucci, Paolo; Blackstock, Jason; Byass, Peter; Cai, Wenjia; Chaytor, Sarah; Colbourn, Tim; Collins, Mat; Cooper, Adam; Cox, Peter M (২০১৫)। "Health and climate change: policy responses to protect public health"। The Lancet (ইংরেজি ভাষায়)। 386 (10006): 1861–1914। hdl:10871/17695 । এসটুসিআইডি 205979317। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(15)60854-6। পিএমআইডি 26111439।
- ↑ Romanello, Marina; McGushin, Alice; Di Napoli, Claudia; Drummond, Paul; Hughes, Nick; Jamart, Louis; Kennard, Harry; Lampard, Pete; Solano Rodriguez, Baltazar; Arnell, Nigel; Ayeb-Karlsson, Sonja; Belesova, Kristine; Cai, Wenjia; Campbell-Lendrum, Diarmid; Capstick, Stuart; Chambers, Jonathan; Chu, Lingzhi; Ciampi, Luisa; Dalin, Carole; Dasandi, Niheer; Dasgupta, Shouro; Davies, Michael; Dominguez-Salas, Paula; Dubrow, Robert; Ebi, Kristie L; Eckelman, Matthew; Ekins, Paul; Escobar, Luis E; Georgeson, Lucien; Grace, Delia; Graham, Hilary; Gunther, Samuel H; Hartinger, Stella; He, Kehan; Heaviside, Clare; Hess, Jeremy; Hsu, Shih-Che; Jankin, Slava; Jimenez, Marcia P; Kelman, Ilan; ও অন্যান্য (অক্টোবর ২০২১)। "The 2021 report of the Lancet Countdown on health and climate change: code red for a healthy future" (পিডিএফ)। The Lancet। 398 (10311): 1619–1662। hdl:10278/3746207 । এসটুসিআইডি 239046862 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(21)01787-6। পিএমআইডি 34687662|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Doherty, Susan; Clayton, Thomas J (২০১১)। "The psychological impacts of global climate change"। American Psychologist। 66 (4): 265–276। ডিওআই:10.1037/a0023141। পিএমআইডি 21553952। সাইট সিয়ারX 10.1.1.454.8333 ।
- ↑ Berry, Helen; Kathryn, Bowen; Kjellstrom, Tord (২০০৯)। "Climate change and mental health: a causal pathways framework"। International Journal of Public Health। 55 (2): 123–132। এসটুসিআইডি 22561555। ডিওআই:10.1007/s00038-009-0112-0। পিএমআইডি 20033251।
- ↑ Charlson, Fiona; Ali, Suhailah; Benmarhnia, Tarik; Pearl, Madeleine; Massazza, Alessandro; Augustinavicius, Jura; Scott, James G. (২০২১)। "Climate Change and Mental Health: A Scoping Review"। International Journal of Environmental Research and Public Health। 18 (9): 4486। ডিওআই:10.3390/ijerph18094486 । পিএমআইডি 33922573
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8122895|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License - ↑ Charlson, Fiona; Ali, Suhailah; Benmarhnia, Tarik; Pearl, Madeleine; Massazza, Alessandro; Augustinavicius, Jura; Scott, James G. (২০২১)। "Climate Change and Mental Health: A Scoping Review"। International Journal of Environmental Research and Public Health। 18 (9): 4486। ডিওআই:10.3390/ijerph18094486 । পিএমআইডি 33922573
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8122895|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License - ↑ Berry, Helen; Kathryn, Bowen; Kjellstrom, Tord (২০০৯)। "Climate change and mental health: a causal pathways framework"। International Journal of Public Health। 55 (2): 123–132। এসটুসিআইডি 22561555। ডিওআই:10.1007/s00038-009-0112-0। পিএমআইডি 20033251।
- ↑ White, Mathew; Smith, Amanda; Humphryes, Kelly; Pahl, Sabine; Snelling, Deborah; Depledge, Michael (২০১০-১২-০১)। "Blue space: The importance of water for preference, affect, and restorativeness ratings of natural and built scenes"। Journal of Environmental Psychology। 30 (4): 482–493। আইএসএসএন 0272-4944। ডিওআই:10.1016/j.jenvp.2010.04.004।
- ↑ Alcock, Ian; White, Mathew P.; Wheeler, Benedict W.; Fleming, Lora E.; Depledge, Michael H. (২০১৪-০১-২১)। "Longitudinal Effects on Mental Health of Moving to Greener and Less Green Urban Areas"। Environmental Science & Technology (ইংরেজি ভাষায়)। 48 (2): 1247–1255। hdl:10871/15080 । আইএসএসএন 0013-936X। ডিওআই:10.1021/es403688w । পিএমআইডি 24320055। বিবকোড:2014EnST...48.1247A।
- ↑ Cuijpers, Pim; Miguel, Clara; Ciharova, Marketa; Kumar, Manasi; Brander, Luke; Kumar, Pushpam; Karyotaki, Eirini (ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "Impact of climate events, pollution, and green spaces on mental health: an umbrella review of meta-analyses"। Psychological Medicine (ইংরেজি ভাষায়)। 53 (3): 638–653। আইএসএসএন 0033-2917। এসটুসিআইডি 255467995 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1017/S0033291722003890 । পিএমআইডি 36606450|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Hoffimann, Elaine; Barros, Henrique; Ribeiro, Ana Isabel (আগস্ট ২০১৭)। "Socioeconomic Inequalities in Green Space Quality and Accessibility—Evidence from a Southern European City"। International Journal of Environmental Research and Public Health। 14 (8): 916। আইএসএসএন 1661-7827। ডিওআই:10.3390/ijerph14080916 । পিএমআইডি 28809798। পিএমসি 5580619 ।
- ↑ Hasegawa, Tomoko; Fujimori, Shinichiro; Takahashi, Kiyoshi; Yokohata, Tokuta; Masui, Toshihiko (২৯ জানুয়ারি ২০১৬)। "Economic implications of climate change impacts on human health through undernourishment"। Climatic Change। 136 (2): 189–202। ডিওআই:10.1007/s10584-016-1606-4 । বিবকোড:2016ClCh..136..189H।
- ↑ Easterling, W.E., P.K. Aggarwal, P. Batima, K.M. Brander, L. Erda, S.M. Howden, A. Kirilenko, J. Morton, J.-F. Soussana, J. Schmidhuber and F.N. Tubiello, 2007: Chapter 5: Food, fibre and forest products. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 273-313.
- ↑ Easterling, W.E., P.K. Aggarwal, P. Batima, K.M. Brander, L. Erda, S.M. Howden, A. Kirilenko, J. Morton, J.-F. Soussana, J. Schmidhuber and F.N. Tubiello, 2007: Chapter 5: Food, fibre and forest products. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 273-313.
- ↑ Ndiritu, S. Wagura; Muricho, Geoffrey (২০২১)। "Impact of climate change adaptation on food security: evidence from semi-arid lands, Kenya" (পিডিএফ)। Climatic Change। 167 (1–2): 24। এসটুসিআইডি 233890082 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1007/s10584-021-03180-3। বিবকোড:2021ClCh..167...24N। - ↑ IPCC, 2019: Summary for Policymakers. In: Climate Change and Land: an IPCC special report on climate change, desertification, land degradation, sustainable land management, food security, and greenhouse gas fluxes in terrestrial ecosystems [P.R. Shukla, J. Skea, E. Calvo Buendia, V. Masson-Delmotte, H.- O. Pörtner, D. C. Roberts, P. Zhai, R. Slade, S. Connors, R. van Diemen, M. Ferrat, E. Haughey, S. Luz, S. Neogi, M. Pathak, J. Petzold, J. Portugal Pereira, P. Vyas, E. Huntley, K. Kissick, M. Belkacemi, J. Malley, (eds.)]. ডিওআই:10.1017/9781009157988.001
- ↑ Mbow, C.; Rosenzweig, C.; Barioni, L. G.; Benton, T.; ও অন্যান্য (২০১৯)। "Chapter 5: Food Security" (পিডিএফ)। IPCC Special Report on climate change, desertification, land degradation, sustainable land management, food security, and greenhouse gas fluxes in terrestrial ecosystems। পৃষ্ঠা 442। ২৭ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Vermeulen, Sonja J.; Campbell, Bruce M.; Ingram, John S.I. (২১ নভেম্বর ২০১২)। "Climate Change and Food Systems"। Annual Review of Environment and Resources। 37 (1): 195–222। এসটুসিআইডি 28974132। ডিওআই:10.1146/annurev-environ-020411-130608 ।
- ↑ Carter, Colin; Cui, Xiaomeng; Ghanem, Dalia; Mérel, Pierre (৫ অক্টোবর ২০১৮)। "Identifying the Economic Impacts of Climate Change on Agriculture"। Annual Review of Resource Economics। 10 (1): 361–380। এসটুসিআইডি 158817046। ডিওআই:10.1146/annurev-resource-100517-022938।
- ↑ Intergovernmental Panel on Climate Change (IPCC), সম্পাদক (২০২২), "Summary for Policymakers", The Ocean and Cryosphere in a Changing Climate: Special Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, Cambridge: Cambridge University Press, পৃষ্ঠা 3–36, আইএসবিএন 978-1-009-15796-4, ডিওআই:10.1017/9781009157964.001 , সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-২৪
- ↑ Bezner Kerr, Rachel; Hasegawa, Toshihiro; Lasco, Rodel; Bhatt, Indra; ও অন্যান্য। "Chapter 5: Food, Fibre, and other Ecosystem Products" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 766।
- ↑ Caretta, Martina Angela; Mukherji, Aditi; ও অন্যান্য। "Chapter 4: Water" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। FAQ4.1। ২৫ জুন ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২২।
- ↑ Sadoff, Claudia; Grey, David; Borgomeo, Edoardo (২০২০)। "Water Security"। Oxford Research Encyclopedia of Environmental Science। আইএসবিএন 978-0-19-938941-4। ডিওআই:10.1093/acrefore/9780199389414.013.609।
- ↑ Caretta, Martina Angela; Mukherji, Aditi; ও অন্যান্য। "Chapter 4: Water" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। FAQ4.1। ২৫ জুন ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২২।
- ↑ Jiménez Cisneros, B.E., T. Oki, N.W. Arnell, G. Benito, J.G. Cogley, P. Döll, T. Jiang, and S.S. Mwakalila, 2014: Chapter 3: Freshwater resources. In: Climate Change 2014: Impacts,Adaptation, and Vulnerability. Part A: Global and Sectoral Aspects. Contribution of Working Group II to the Fifth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [Field, C.B., V.R. Barros, D.J. Dokken, K.J. Mach, M.D. Mastrandrea, T.E. Bilir, M. Chatterjee, K.L. Ebi, Y.O. Estrada, R.C. Genova, B. Girma, E.S. Kissel, A.N. Levy, S. MacCracken, P.R. Mastrandrea, and L.L.White (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, United Kingdom and New York, NY, USA, pp. 229-269.
- ↑ Caretta, Martina Angela; Mukherji, Aditi; ও অন্যান্য। "Chapter 4: Water" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। FAQ4.1। ২৫ জুন ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০২২।
- ↑ "Synthesis report", Contribution of Working Groups I, II and III to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, Sec. 3.3.3 Especially affected systems, sectors and regions, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১৮ , in IPCC AR4 SYR 2007.
- ↑ Waha, Katharina (এপ্রিল ২০১৭)। "Climate change impacts in the Middle East and Northern Africa (MENA) region and their implications for vulnerable population groups"। Regional Environmental Change। 17 (6): 1623–1638। hdl:1871.1/15a62c49-fde8-4a54-95ea-dc32eb176cf4 । এসটুসিআইডি 134523218। ডিওআই:10.1007/s10113-017-1144-2। বিবকোড:2017REnvC..17.1623W। ২৩ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মে ২০২০।
- ↑ Schneider, S.H., S. Semenov, A. Patwardhan, I. Burton, C.H.D. Magadza, M. Oppenheimer, A.B. Pittock, A. Rahman, J.B. Smith, A. Suarez and F. Yamin, 2007: Chapter 19: Assessing key vulnerabilities and the risk from climate change. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 779-810
- ↑ Overland, Indra; Sagbakken, Haakon Fossum; Chan, Hoy-Yen; Merdekawati, Monika; Suryadi, Beni; Utama, Nuki Agya; Vakulchuk, Roman (ডিসেম্বর ২০২১)। "The ASEAN climate and energy paradox"। Energy and Climate Change। 2: 100019। hdl:11250/2734506 । ডিওআই:10.1016/j.egycc.2020.100019।
- ↑ Kemp, Luke; Xu, Chi; Depledge, Joanna; Ebi, Kristie L.; Gibbins, Goodwin; Kohler, Timothy A.; Rockström, Johan; Scheffer, Marten; Schellnhuber, Hans Joachim; Steffen, Will; Lenton, Timothy M. (২৩ আগস্ট ২০২২)। "Climate Endgame: Exploring catastrophic climate change scenarios"। Proceedings of the National Academy of Sciences। 119 (34): e2108146119। ডিওআই:10.1073/pnas.2108146119 । পিএমআইডি 35914185
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9407216|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022PNAS..11908146K। - ↑ "Climate change: More than 3bn could live in extreme heat by 2070"। BBC News। ৫ মে ২০২০। ৫ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ মে ২০২০।
- ↑ Xu, Chi; Kohler, Timothy A.; Lenton, Timothy M.; Svenning, Jens-Christian; Scheffer, Marten (২৬ মে ২০২০)। "Future of the human climate niche"। Proceedings of the National Academy of Sciences। 117 (21): 11350–11355। ডিওআই:10.1073/pnas.1910114117 । পিএমআইডি 32366654
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 7260949|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2020PNAS..11711350X। - ↑ Tuholske, Cascade; Caylor, Kelly; Funk, Chris; Verdin, Andrew; Sweeney, Stuart; Grace, Kathryn; Peterson, Pete; Evans, Tom (১২ অক্টোবর ২০২১)। "Global urban population exposure to extreme heat"। Proceedings of the National Academy of Sciences। 118 (41): e2024792118। ডিওআই:10.1073/pnas.2024792118 । পিএমআইডি 34607944
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8521713|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2021PNAS..11824792T। - ↑ Esperon-Rodriguez, Manuel; Tjoelker, Mark G.; Lenoir, Jonathan; Baumgartner, John B.; Beaumont, Linda J.; Nipperess, David A.; Power, Sally A.; Richard, Benoît; Rymer, Paul D.; Gallagher, Rachael V. (অক্টোবর ২০২২)। "Climate change increases global risk to urban forests"। Nature Climate Change (ইংরেজি ভাষায়)। 12 (10): 950–955। আইএসএসএন 1758-6798। এসটুসিআইডি 252401296 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1038/s41558-022-01465-8। বিবকোড:2022NatCC..12..950E। - ↑ Cities of the future: visualizing climate change to inspire action, current vs future cities ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে, Crowther Lab, Department für Umweltsystemwissenschaften, Institut für integrative Biologie, ETH Zürich, zugegriffen: 11 July 2019.
- ↑ Understanding climate change from a global analysis of city analogues, Bastin J-F, Clark E, Elliott T, Hart S, van den Hoogen J, Hordijk I, et al. (2019), PLOS ONE 14(7): e0217592, Crowther Lab, Department for Environmental Systems Science, Institut for Integrative Biology, ETH Zürich, 10 July 2019.
- ↑ Glavovic, B.C., R. Dawson, W. Chow, M. Garschagen, M. Haasnoot, C. Singh, and A. Thomas, 2022: Cross-Chapter Paper 2: Cities and Settlements by the Sea. In: Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, M. Tignor, E.S. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Craig, S. Langsdorf, S. Löschke, V. Möller, A. Okem, B. Rama (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, US, pp. 2163–2194, ডিওআই:10.1017/9781009325844.019.
- ↑ Climate change: Sea level rise to affect 'three times more people' ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে, BBC News, 30 October 2019
- ↑ Rising sea levels pose threat to homes of 300m people – study ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে, The Guardian, 29 October 2019
- ↑ Kulp, Scott A.; Strauss, Benjamin H. (২৯ অক্টোবর ২০১৯)। "New elevation data triple estimates of global vulnerability to sea-level rise and coastal flooding"। Nature Communications। 10 (1): 4844। এসটুসিআইডি 204962583। ডিওআই:10.1038/s41467-019-12808-z। পিএমআইডি 31664024। পিএমসি 6820795 । বিবকোড:2019NatCo..10.4844K।
- ↑ IPCC (২০০৭)। "3.3.1 Impacts on systems and sectors. In (section): Synthesis Report. In: Climate Change 2007: Synthesis Report. Contribution of Working Groups I, II and III to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change (Core Writing Team, Pachauri, R.K and Reisinger, A. (eds.))"। Book version: IPCC, Geneva, Switzerland. This version: IPCC website। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১০।
- ↑ Rasheed Hassan, Hussain; Cliff, Valerie (২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯)। "For small island nations, climate change is not a threat. It's already here"। World Economic Fourm। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০২১।
- ↑ Barnett, Jon; Adger, W. Neil (ডিসেম্বর ২০০৩)। "Climate Dangers and Atoll Countries"। Climatic Change। 61 (3): 321–337। এসটুসিআইডি 55644531। ডিওআই:10.1023/B:CLIM.0000004559.08755.88।
- ↑ Church, John A.; White, Neil J.; Hunter, John R. (২০০৬)। "Sea-level rise at tropical Pacific and Indian Ocean islands"। Global and Planetary Change। 53 (3): 155–168। ডিওআই:10.1016/j.gloplacha.2006.04.001। বিবকোড:2006GPC....53..155C।
- ↑ Mimura, N (১৯৯৯)। "Vulnerability of island countries in the South Pacific to sea level rise and climate change"। Climate Research। 12: 137–143। ডিওআই:10.3354/cr012137 । বিবকোড:1999ClRes..12..137M।
- ↑ Mimura, N (১৯৯৯)। "Vulnerability of island countries in the South Pacific to sea level rise and climate change"। Climate Research। 12: 137–143। ডিওআই:10.3354/cr012137 । বিবকোড:1999ClRes..12..137M।
- ↑ Tsosie, Rebecca (২০০৭)। "Indigenous People and Environmental Justice:The Impact of Climate Change"। University of Colorado Law Review। 78: 1625। এসএসআরএন 1399659 ।
- ↑ Barnett, Jon; Adger, W. Neil (ডিসেম্বর ২০০৩)। "Climate Dangers and Atoll Countries"। Climatic Change। 61 (3): 321–337। এসটুসিআইডি 55644531। ডিওআই:10.1023/B:CLIM.0000004559.08755.88।
- ↑ Park, Susan (মে ২০১১)। Climate change and the risk of statelessness (প্রতিবেদন)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০২৩।
- ↑ Barnett, Jon; Adger, W. Neil (ডিসেম্বর ২০০৩)। "Climate Dangers and Atoll Countries"। Climatic Change। 61 (3): 321–337। এসটুসিআইডি 55644531। ডিওআই:10.1023/B:CLIM.0000004559.08755.88।
- ↑ O'Brien, Karen L; Leichenko, Robin M (১ অক্টোবর ২০০০)। "Double exposure: assessing the impacts of climate change within the context of economic globalization"। Global Environmental Change। 10 (3): 221–232। ডিওআই:10.1016/S0959-3780(00)00021-2।
- ↑ Zhang, Li; Chen, Fu; Lei, Yongdeng (২০২০)। "Climate change and shifts in cropping systems together exacerbate China's water scarcity"। Environmental Research Letters। 15 (10): 104060। এসটুসিআইডি 225127981। ডিওআই:10.1088/1748-9326/abb1f2 । বিবকোড:2020ERL....15j4060Z।
- ↑ Cramer, Wolfgang; Guiot, Joël; Fader, Marianela; Garrabou, Joaquim; Gattuso, Jean-Pierre; Iglesias, Ana; Lange, Manfred A.; Lionello, Piero; Llasat, Maria Carmen; Paz, Shlomit; Peñuelas, Josep; Snoussi, Maria; Toreti, Andrea; Tsimplis, Michael N.; Xoplaki, Elena (নভেম্বর ২০১৮)। "Climate change and interconnected risks to sustainable development in the Mediterranean"। Nature Climate Change। 8 (11): 972–980। hdl:10261/172731 । এসটুসিআইডি 92556045। ডিওআই:10.1038/s41558-018-0299-2। বিবকোড:2018NatCC...8..972C।
- ↑ Watts, Jonathan (৫ মে ২০২০)। "One billion people will live in insufferable heat within 50 years – study"। The Guardian। ৭ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০২০।
- ↑ Xu, Chi; M. Lenton, Timothy; Svenning, Jens-Christian; Scheffer, Marten (২৬ মে ২০২০)। "Future of the human climate niche"। Proceedings of the National Academy of Sciences of the United States of America। 117 (21): 11350–11355। ডিওআই:10.1073/pnas.1910114117 । পিএমআইডি 32366654
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 7260949|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2020PNAS..11711350X। - ↑ Ripple, William J; Wolf, Christopher; Newsome, Thomas M; Barnard, Phoebe; Moomaw, William R (১ জানুয়ারি ২০২০)। "Corrigendum: World Scientists' Warning of a Climate Emergency"। BioScience। 70 (1): 100। ডিওআই:10.1093/biosci/biz152 ।
- ↑ Scientists Around the World Declare 'Climate Emergency' ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে, Smithsonian Magazine, 5 November 2019
- ↑ Climate change could pose 'existential threat' by 2050: report ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে, CNN, 5 June 2019.
- ↑ Lenton, Timothy M.; Rockström, Johan; Gaffney, Owen; Rahmstorf, Stefan; Richardson, Katherine; Steffen, Will; Schellnhuber, Hans Joachim (নভেম্বর ২০১৯)। "Climate tipping points — too risky to bet against"। Nature। 575 (7784): 592–595। hdl:10871/40141 । এসটুসিআইডি 208330359। ডিওআই:10.1038/d41586-019-03595-0। পিএমআইডি 31776487। বিবকোড:2019Natur.575..592L।
- ↑ Greta Thunberg showed the world what it means to lead ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ অক্টোবর ২০২১ তারিখে, The Guardian, 25 September 2019
- ↑ Laybourn, Laurie; Throp, Henry; Sherman, Suzannah (ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "1.5 °C – Dead or Alive? The Risks to Transformational Change Reaching and Breaching the Paris Agreement Goal" (পিডিএফ)। Institute for Public Policy Research (IPPR)। Chatham House, the Royal Institute of International Affairs। ৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। Explained by Tigue, Kristoffer, "What's a Climate 'Doom Loop?' These Researchers Fear We're Heading Into One"। Inside Climate News। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। ৬ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Cissé, G., R. McLeman, H. Adams, P. Aldunce, K. Bowen, D. Campbell-Lendrum, S. Clayton, K.L. Ebi, J. Hess, C. Huang, Q. Liu, G. McGregor, J. Semenza, and M.C. Tirado, 2022: Health, Wellbeing, and the Changing Structure of Communities. In: Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change [H.-O. Pörtner, D.C. Roberts, M. Tignor, E.S. Poloczanska, K. Mintenbeck, A. Alegría, M. Craig, S. Langsdorf, S. Löschke, V. Möller, A. Okem, B. Rama (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, US, pp. 1041–1170, ডিওআই:10.1017/9781009325844.009.
- ↑ Kaczan, David J.; Orgill-Meyer, Jennifer (২০২০)। "The impact of climate change on migration: a synthesis of recent empirical insights"। Climatic Change। 158 (3): 281–300। এসটুসিআইডি 207988694। ডিওআই:10.1007/s10584-019-02560-0। বিবকোড:2020ClCh..158..281K।
- ↑ Kaczan, David J.; Orgill-Meyer, Jennifer (২০২০)। "The impact of climate change on migration: a synthesis of recent empirical insights"। Climatic Change। 158 (3): 281–300। এসটুসিআইডি 207988694। ডিওআই:10.1007/s10584-019-02560-0। বিবকোড:2020ClCh..158..281K।
- ↑ The World Bank (৬ নভেম্বর ২০০৯), "Part One: Chapter 2: Reducing Human Vulnerability: Helping People Help Themselves" (পিডিএফ), Managing social risks: Empower communities to protect themselves, World Bank Publications, আইএসবিএন 9780821379882, ৭ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১১
- ↑ GRID Internal displacement in a changing climate (পিডিএফ)। Internal Displacement Monitoring Center। ২০২১। পৃষ্ঠা 42–53। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২১।
- ↑ Niranjan, Ajit (২১ মে ২০২১)। "Extreme Weather Displaces Record Numbers of People as Temperatures Rise"। Ecowatch। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০২১।
- ↑ 143 Million People May Soon Become Climate Migrants ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে, National Geographic, 19 March 2018
- ↑ Kumari Rigaud, Kanta; de Sherbinin, Alex; Jones, Bryan; ও অন্যান্য (২০১৮)। Groundswell: preparing for internal climate migration (পিডিএফ)। Washington DC: The World Bank। পৃষ্ঠা xxi। ২ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯।
- ↑ Kemp, Luke; Xu, Chi; Depledge, Joanna; Ebi, Kristie L.; Gibbins, Goodwin; Kohler, Timothy A.; Rockström, Johan; Scheffer, Marten; Schellnhuber, Hans Joachim; Steffen, Will; Lenton, Timothy M. (২৩ আগস্ট ২০২২)। "Climate Endgame: Exploring catastrophic climate change scenarios"। Proceedings of the National Academy of Sciences। 119 (34): e2108146119। ডিওআই:10.1073/pnas.2108146119 । পিএমআইডি 35914185
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9407216|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022PNAS..11908146K। - ↑ Koubi, Vally (২০১৯)। "Climate Change and Conflict"। Annual Review of Political Science। 22: 343–360। ডিওআই:10.1146/annurev-polisci-050317-070830 ।
- ↑ Burrows, Kate; Kinney, Patrick L. (এপ্রিল ২০১৬)। "Exploring the Climate Change, Migration and Conflict Nexus"। International Journal of Environmental Research and Public Health। 13 (4): 443। ডিওআই:10.3390/ijerph13040443 । পিএমআইডি 27110806। পিএমসি 4847105 ।
- ↑ Thomas, C. and Wolff, K. (২০২৩)। "Weird Winter Weather in the Anthropocene: How Volatile Temperatures Shape Violent Crime"। Journal of Criminal Justice। 87 (4)।
- ↑ Mach, Katharine J.; Kraan, Caroline M.; Adger, W. Neil; Buhaug, Halvard; Burke, Marshall; Fearon, James D.; Field, Christopher B.; Hendrix, Cullen S.; Maystadt, Jean-Francois; O'Loughlin, John; Roessler, Philip; Scheffran, Jürgen; Schultz, Kenneth A.; von Uexkull, Nina (জুলাই ২০১৯)। "Climate as a risk factor for armed conflict" (পিডিএফ)। Nature। 571 (7764): 193–197। hdl:10871/37969। এসটুসিআইডি 186207310। ডিওআই:10.1038/s41586-019-1300-6। পিএমআইডি 31189956। বিবকোড:2019Natur.571..193M। ১২ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ Birkmann, Joern; Liwenga, Emma; Pandey, Rajiv; ও অন্যান্য। "Chapter 8: Poverty, Livelihoods and Sustainable Developmen" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। Box 8.4। ২৪ মে ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Spaner, J S; LeBali, H (অক্টোবর ২০১৩)। "The Next Security Frontier"। Proceedings of the United States Naval Institute। 139 (10): 30–35। ৭ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Birkmann, Joern; Liwenga, Emma; Pandey, Rajiv; ও অন্যান্য। "Chapter 8: Poverty, Livelihoods and Sustainable Developmen" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। Box 8.4। ২৪ মে ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Perez, Ines (৪ মার্চ ২০১৩)। "Climate Change and Rising Food Prices Heightened Arab Spring"। Republished with permission by Scientific American। Environment & Energy Publishing, LLC। ২০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৮।
- ↑ Birkmann, Joern; Liwenga, Emma; Pandey, Rajiv; ও অন্যান্য। "Chapter 8: Poverty, Livelihoods and Sustainable Developmen" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। Box 8.4। ২৪ মে ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 67।
- ↑ Kompas, Tom; Pham, Van Ha; Che, Tuong Nhu (২০১৮)। "The Effects of Climate Change on GDP by Country and the Global Economic Gains From Complying With the Paris Climate Accord"। Earth's Future। 6 (8): 1153–1173। hdl:1885/265534 । ডিওআই:10.1029/2018EF000922 । বিবকোড:2018EaFut...6.1153K।
- ↑ * IPCC (২০১৪)। "Summary for Policymakers" (পিডিএফ)। IPCC AR5 WG2 A 2014। পৃষ্ঠা 12। ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ Koning Beals, Rachel। "Global GDP will suffer at least a 3% hit by 2050 from unchecked climate change, say economists"। MarketWatch। ২৯ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০২০।
- ↑ Rosenzweig, C., G. Casassa, D.J. Karoly, A. Imeson, C. Liu, A. Menzel, S. Rawlins, T.L. Root, B. Seguin, P. Tryjanowski, 2007: Chapter 1: Assessment of observed changes and responses in natural and managed systems. Climate Change 2007: Impacts, Adaptation and Vulnerability. Contribution of Working Group II to the Fourth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change, M.L. Parry, O.F. Canziani, J.P. Palutikof, P.J. van der Linden and C.E. Hanson, Eds., Cambridge University Press, Cambridge, UK, 79-131.
- ↑ Bouwer, Laurens M. (২০১৯), Mechler, Reinhard; Bouwer, Laurens M.; Schinko, Thomas; Surminski, Swenja, সম্পাদকগণ, "Observed and Projected Impacts from Extreme Weather Events: Implications for Loss and Damage", Loss and Damage from Climate Change: Concepts, Methods and Policy Options, Climate Risk Management, Policy and Governance, Cham: Springer International Publishing, পৃষ্ঠা 63–82, আইএসবিএন 978-3-319-72026-5, ডিওআই:10.1007/978-3-319-72026-5_3
- ↑ IPCC, Synthesis Report, Question 2, Sections 2.25 and 2.26, ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২ , p. 55, IPCC TAR SYR 2001.
- ↑ IPCC, Synthesis Report, Question 2, Sections 2.25 and 2.26, ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১২ , p. 55, IPCC TAR SYR 2001.
- ↑ Chart based on: Milman, Oliver (১২ জুলাই ২০২২)। "Nearly $2tn of damage inflicted on other countries by US emissions"। The Guardian। ১২ জুলাই ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। Guardian cites Callahan, Christopher W.; Mankin, Justin S. (১২ জুলাই ২০২২)। "National attribution of historical climate damages"। Climatic Change। 172 (40): 40। এসটুসিআইডি 250430339 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1007/s10584-022-03387-y । বিবকোড:2022ClCh..172...40C। Graphic's caption is from Callahan et al. - ↑ Diffenbaugh, Noah S.; Burke, Marshall (২০১৯)। "Global warming has increased global economic inequality"। Proceedings of the National Academy of Sciences। 116 (20): 9808–9813। ডিওআই:10.1073/pnas.1816020116 । পিএমআইডি 31010922। পিএমসি 6525504 । বিবকোড:2019PNAS..116.9808D।
- ↑ Begum, Rawshan Ara; Lempert, Robert; ও অন্যান্য। "Chapter 1: Point of Departure and Key Concept" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। Contribution of Working Group II to the Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Intergovernmental Panel on Climate Change। Section 1.3.2.1। ২৪ মে ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 54।
- ↑ "Consequences of climate change"। climate.ec.europa.eu (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৪-১৫।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 54।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 48।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 85।
- ↑ Dr. Frauke Urban and Dr. Tom Mitchell 2011. Climate change, disasters and electricity generation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে. London: Overseas Development Institute and Institute of Development Studies
- ↑ Dr. Frauke Urban and Dr. Tom Mitchell 2011. Climate change, disasters and electricity generation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ সেপ্টেম্বর ২০১২ তারিখে. London: Overseas Development Institute and Institute of Development Studies
- ↑ Nichols, Will; Clisby, Rory। "40% of Oil and Gas Reserves Threatened by Climate Change"। Verisk Maplecroft। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ Hoegh-Guldberg, O., D. Jacob, M. Taylor, M. Bindi, S. Brown, I. Camilloni, A. Diedhiou, R. Djalante, K.L. Ebi, F. Engelbrecht, J.Guiot, Y. Hijioka, S. Mehrotra, A. Payne, S.I. Seneviratne, A. Thomas, R. Warren, and G. Zhou, 2018: Chapter 3: Impacts of 1.5 °C Global Warming on Natural and Human Systems. In: Global Warming of 1.5 °C. An IPCC Special Report on the impacts of global warming of 1.5 °C above pre-industrial levels and related global greenhouse gas emission pathways, in the context of strengthening the global response to the threat of climate change, sustainable development, and efforts to eradicate poverty [Masson-Delmotte, V., P. Zhai, H.-O. Pörtner, D. Roberts, J. Skea, P.R. Shukla, A. Pirani, W. Moufouma-Okia, C. Péan, R. Pidcock, S. Connors, J.B.R. Matthews, Y. Chen, X. Zhou, M.I. Gomis, E. Lonnoy, T.Maycock, M.Tignor, and T. Waterfield (eds.)]. Cambridge University Press, Cambridge, UK and New York, NY, USA, pp. 175-312. https://doi.org/10.1017/9781009157940.005.
- ↑ Surminski, Swenja; Bouwer, Laurens M.; Linnerooth-Bayer, Joanne (এপ্রিল ২০১৬)। "How insurance can support climate resilience" (পিডিএফ)। Nature Climate Change। 6 (4): 333–334। ডিওআই:10.1038/nclimate2979। বিবকোড:2016NatCC...6..333S।
- ↑ Neslen, Arthur (২১ মার্চ ২০১৯)। "Climate change could make insurance too expensive for most people – report"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৯।
- ↑ Yerushalmy, Jonathan (২২ ডিসেম্বর ২০২৩)। "Changing climate casts a shadow over the future of the Panama Canal – and global trade"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ Begum, Rawshan Ara; Lempert, Robert; ও অন্যান্য। "Chapter 1: Point of Departure and Key Concept" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 170।
- ↑ Rayner, S. and E.L. Malone (২০০১)। "Climate Change, Poverty, and Intragernerational Equity: The National Leve"। International Journal of Global Environmental Issues। 1। I (2): 175–202। ডিওআই:10.1504/IJGENVI.2001.000977।
- ↑ "Revised Estimates of the Impact of Climate Change on Extreme Poverty by 2030" (পিডিএফ)। সেপ্টেম্বর ২০২০।
- ↑ Eastin, Joshua (১ জুলাই ২০১৮)। "Climate change and gender equality in developing states"। World Development। 107: 289–305। এসটুসিআইডি 89614518। ডিওআই:10.1016/j.worlddev.2018.02.021।
- ↑ Goli, Imaneh; Omidi Najafabadi, Maryam; Lashgarara, Farhad (৯ মার্চ ২০২০)। "Where are We Standing and Where Should We Be Going? Gender and Climate Change Adaptation Behavior"। Journal of Agricultural and Environmental Ethics। 33 (2): 187–218। এসটুসিআইডি 216404045। ডিওআই:10.1007/s10806-020-09822-3।
- ↑ Eastin, Joshua (১ জুলাই ২০১৮)। "Climate change and gender equality in developing states"। World Development। 107: 289–305। এসটুসিআইডি 89614518। ডিওআই:10.1016/j.worlddev.2018.02.021।
- ↑ Pörtner, H.-O.; Roberts, D.C.; Adams, H.; Adelekan, I.; ও অন্যান্য। "Technical Summary" (পিডিএফ)। Climate Change 2022: Impacts, Adaptation and Vulnerability। The Sixth Assessment Report of the Intergovernmental Panel on Climate Change। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 47।
- ↑ Ford, James D. (১৭ মে ২০১২)। "Indigenous Health and Climate Change"। American Journal of Public Health। 102 (7): 1260–1266। ডিওআই:10.2105/AJPH.2012.300752। পিএমআইডি 22594718। পিএমসি 3477984 ।
- ↑ Watts, Nick; Amann, Markus; Arnell, Nigel; Ayeb-Karlsson, Sonja; Belesova, Kristine; Boykoff, Maxwell; Byass, Peter; Cai, Wenjia; Campbell-Lendrum, Diarmid; Capstick, Stuart; Chambers, Jonathan (১৬ নভেম্বর ২০১৯)। "The 2019 report of The Lancet Countdown on health and climate change: ensuring that the health of a child born today is not defined by a changing climate" (পিডিএফ)। Lancet। 394 (10211): 1836–1878। এসটুসিআইডি 207976337। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(19)32596-6। পিএমআইডি 31733928।
- ↑ Bartlett, Sheridan (২০০৮)। "Climate change and urban children: Impacts and implications for adaptation in low- and middle-income countries"। Environment and Urbanization। 20 (2): 501–519। এসটুসিআইডি 55860349। ডিওআই:10.1177/0956247808096125। বিবকোড:2008EnUrb..20..501B।
- ↑ Huggel, Christian; Bouwer, Laurens M.; Juhola, Sirkku; Mechler, Reinhard; Muccione, Veruska; Orlove, Ben; Wallimann-Helmer, Ivo (২০২২-০৯-১২)। "The existential risk space of climate change"। Climatic Change (ইংরেজি ভাষায়)। 174 (1): 8। আইএসএসএন 1573-1480। ডিওআই:10.1007/s10584-022-03430-y। পিএমআইডি 36120097
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9464613|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022ClCh..174....8H। Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License - ↑ Pester, Patrick (৩০ আগস্ট ২০২১)। "Could climate change make humans go extinct?"। Live Science। ৩০ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০২১।
- ↑ Steffen, Will; Persson, Åsa; Deutsch, Lisa; Zalasiewicz, Jan; Williams, Mark; Richardson, Katherine; Crumley, Carole; Crutzen, Paul; Folke, Carl; Gordon, Line; Molina, Mario; Ramanathan, Veerabhadran; Rockström, Johan; Scheffer, Marten; Schellnhuber, Hans Joachim; Svedin, Uno (১২ অক্টোবর ২০১১)। "The Anthropocene: From Global Change to Planetary Stewardship"। Ambio। 40 (7): 739–761। ডিওআই:10.1007/s13280-011-0185-x। পিএমআইডি 22338713। পিএমসি 3357752 । বিবকোড:2011Ambio..40..739S।
- ↑ Huggel, Christian; Bouwer, Laurens M.; Juhola, Sirkku; Mechler, Reinhard; Muccione, Veruska; Orlove, Ben; Wallimann-Helmer, Ivo (২০২২-০৯-১২)। "The existential risk space of climate change"। Climatic Change (ইংরেজি ভাষায়)। 174 (1): 8। আইএসএসএন 1573-1480। ডিওআই:10.1007/s10584-022-03430-y। পিএমআইডি 36120097
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 9464613|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। বিবকোড:2022ClCh..174....8H। Text was copied from this source, which is available under a Creative Commons Attribution 4.0 International License - ↑ "By 2500 earth could be alien to humans"। Scienmag: Latest Science and Health News। ১৪ অক্টোবর ২০২১। ১৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২১।
- ↑ Lyon, Christopher; Saupe, Erin E.; Smith, Christopher J.; Hill, Daniel J.; Beckerman, Andrew P.; Stringer, Lindsay C.; Marchant, Robert; McKay, James; Burke, Ariane; O'Higgins, Paul; Dunhill, Alexander M.; Allen, Bethany J.; Riel-Salvatore, Julien; Aze, Tracy (২০২১)। "Climate change research and action must look beyond 2100"। Global Change Biology (ইংরেজি ভাষায়)। 28 (2): 349–361। hdl:20.500.11850/521222 । আইএসএসএন 1365-2486। এসটুসিআইডি 237616583 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1111/gcb.15871 । পিএমআইডি 34558764|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- IPCC ওয়ার্কিং গ্রুপ I (WG I). জলবায়ু পরিবর্তন গ্রুপের আন্তঃসরকারি প্যানেল যা জলবায়ু ব্যবস্থা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ভৌত বৈজ্ঞানিক দিকগুলো মূল্যায়ন করে।
- জলবায়ু বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা থেকে
- জলবায়ু পরিবর্তন জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ক টেকসই উন্নয়ন বিভাগ
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মেট অফিস থেকে
- জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি এবং জলবায়ু জরুরি অবস্থা